_id
stringlengths 17
22
| url
stringlengths 42
314
| title
stringlengths 2
36
| text
stringlengths 100
7.67k
| score
float64 0.5
1
| views
float64 23
18.1k
|
---|---|---|---|---|---|
20231101.bn_108968_18
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%A8%E0%A6%A1%E0%A6%AE
|
কনডম
|
১৯৩০ সালে অ্যাংলিকান চার্চের ল্যামবেথ কনফারেন্সে বিবাহিত দম্পতির ক্ষেত্রে জন্মনিরোধক ব্যবহারে অনুমোদন জানানো হয়। ১৯৩১ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশানাল কাউন্সিল অফ চার্চেস একটি অনুরূপ বক্তব্য জানায়। রোমান ক্যাথলিক চার্চ এর প্রতিক্রিয়ায় Casti Connubii নামে একটি এনসাইক্লিকাল (সমগ্র বিশ্বে রোমান ক্যাথলিক বিশপদের প্রেরিত পোপের চিঠি) জারি করে সকল প্রকার জন্মনিরোধ ব্যবহারের বিরুদ্ধে রোমান ক্যাথলিক চার্চের কড়া অবস্থানের কথা জানিয়ে দেওয়া হয়। এই চার্চ অদ্যাবধি এই অবস্থান থেকে সরে আসেনি।
| 0.5 | 5,857.497652 |
20231101.bn_108968_19
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%A8%E0%A6%A1%E0%A6%AE
|
কনডম
|
১৯৩০-এর দশক থেকেই কনডমের উপর থেকে আইনি বিধিনিষেধ শিথিল করা হতে থাকে। তবে ফ্যাসিবাদী ইতালি ও নাৎসি জার্মানিতে কনডমের উপর বিধিনিষেধ বৃদ্ধি করা হয় (যদিও রোগ প্রতিরোধে কনডমের ব্যবহার তখনও অনুমোদিত ছিল)। মহামন্দার সময় স্ক্মিডের কনডম জনপ্রিয়তা অর্জন করে। স্ক্মিড সিমেন্ট-ডিপিং পদ্ধতিতে কনডম প্রস্তুত করত। তরুক্ষীর কনডমের তুলনায় এই জাতীয় কনডমে দুটি অধিক সুবিধা পাওয়া যেত। প্রথমত, সিমেন্ট-ডিপড কনডমের সঙ্গে তৈলমিশ্রিত ল্যুব্রিকেন্ট ব্যবহার করা যেত; এবং দ্বিতীয়ত পুরনো রবারের কনডম পুনর্ব্যবহারযোগ্য ছিল, যা সেই মন্দার বাজারে অনেকের ক্ষেত্রে আর্থিকভাবে সুবিধাজনক প্রতিপন্ন হয়। ১৯৩০-এর দশকে মানের দিকটিতেও গুরুত্ব দেওয়া শুরু হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন সেদেশে বিক্রিত কনডমের মান নিয়মিত করতে শুরু করে।
| 1 | 5,857.497652 |
20231101.bn_108968_20
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%A8%E0%A6%A1%E0%A6%AE
|
কনডম
|
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন কনডম শুধুমাত্র মার্কিন সামরিক বাহিনীর সেনা জওয়ানদের মধ্যে বিতরণই করা হয় না, বরং চলচ্চিত্র, পোস্টার ও লেকচারের মাধ্যমে কনডমের ব্যবহারকে উৎসাহিত করা হতে থাকে। ইউরোপীয় ও এশীয় সকল পক্ষের সামরিক বাহিনীগুলি যুদ্ধ চলাকালীন আগাগোড়াই সেনাবাহিনীতে কনডমের সরবরাহ অব্যাহত রেখেছিল। এমনকি জার্মানিতে ১৯৪১ সালে সকল নাগরিকের কনডম ব্যবহার নিষিদ্ধ হয়ে গেলেও, সেনা জওয়ানদের কনডম ব্যবহারে ছাড় দেওয়া হয়। অন্যদিকে কনডম সহজলভ্য ছিল বলে সেনারা যৌনসংগম ছাড়াও অন্যান্য কাজে কনডম ব্যবহার করতে শুরু করে। এই রকম কিছু ব্যবহার অদ্যাবধি প্রচলিত রয়েছে।
| 0.5 | 5,857.497652 |
20231101.bn_108968_21
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%A8%E0%A6%A1%E0%A6%AE
|
কনডম
|
যুদ্ধের পরেও কনডমের বিক্রি বাড়তে থাকে। ১৯৫৫-১৯৬৫ সময়কালের মধ্যে আমেরিকার প্রজননশীল জনসংখ্যার ৪২ শতাংশই জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য কনডমের উপর নির্ভর করতেন। ১৯৫০-১৯৬০ সময়কালের মধ্যে ব্রিটেনে ৬০ শতাংশ বিবাহিত দম্পতি কনডম ব্যবহার করতেন। ১৯৬০ সালে বাজারে আসার সঙ্গে সঙ্গে জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি জন্মনিয়ন্ত্রণের সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় পন্থায় পরিণত হয়। কিন্তু কনডম শক্তিশালী দ্বিতীয় বিকল্প হয়ে থেকেই যায়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশানাল ডেভেলপমেন্ট উন্নয়নশীল দেশগুলিকে "বিশ্ব জনসংখ্যা বৃদ্ধি সমস্যা" সমাধানার্থে কনডম ব্যবহারের দিকে ঠেলে দিতে থাকে। ১৯৭০ সালের মধ্যে ভারতে লক্ষাধিক কনডম প্রতি বছর ব্যবহৃত হতে থাকে। (সাম্প্রতিক দশকগুলিতে এই সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে: ২০০৪ সালে ভারত সরকার পরিবার পরিকল্পনা ক্লিনিকে বিতরণার্থে ১.৯ বিলিয়ন কনডম ক্রয় করে।)
| 0.5 | 5,857.497652 |
20231101.bn_108968_22
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%A8%E0%A6%A1%E0%A6%AE
|
কনডম
|
১৯৬০ ও ১৯৭০-এর দশকে মানের ব্যাপারে কড়াকড়ি করা হয়। কনডম ব্যবহারের ক্ষেত্রে আইনি বাধাগুলিও বহুলাংশে অপসারিত হয় এই সময়। ১৯৭৮ সালে আয়ারল্যান্ডে প্রথম আইনসম্মত কনডম বিক্রি হয়। অবশ্য কনডমের বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে আইনি বাধা কিছু থেকেই যায়। ১৯৫০-এর দশকের শেষভাগে আমেরিকার ন্যাশানাল অ্যাসোসিয়েশন অফ ব্রডকাস্টার্স জাতীয় টেলিভিশনে কনডমের বিজ্ঞাপনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করে; এই নীতি ১৯৭৯ সাল পর্যন্ত বজায় ছিল।
| 0.5 | 5,857.497652 |
20231101.bn_108968_23
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%A8%E0%A6%A1%E0%A6%AE
|
কনডম
|
১৯৮০-এর দশকে জানা যায় যে এইডস একটি যৌনব্যাধিও হতে পারে। এরপর থেকেই এইচআইভি প্রতিরোধকল্পে কনডমের ব্যবহারকে উৎসাহিত করা হতে থাকে। কিছু রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও অন্যান্য ব্যক্তিত্বের বিরোধিতা সত্ত্বেও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে জাতীয়স্তরে কনডম ব্যবহারকে উৎসাহ দিতে প্রচারাভিযান চালানো হতে থাকে। এই সকল প্রচারাভিযানের ফলে কনডমের ব্যবহার বৃদ্ধি পায়।
| 0.5 | 5,857.497652 |
20231101.bn_351671_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%81-%E0%A7%A7
|
বঙ্গবন্ধু-১
|
স্পেসএক্স ফ্যালকন ৯ উৎক্ষেপণ যানে করে ১১ মে ২০১৮ সফলভাবে বঙ্গবন্ধু-১ কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপণ করা হয়। এটি ফ্যালকন ৯ রকেটের নতুন ব্লক ৫ মডেল ব্যবহার করে প্রথম পেলোড উৎক্ষেপণ ছিল।
| 0.5 | 5,825.431792 |
20231101.bn_351671_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%81-%E0%A7%A7
|
বঙ্গবন্ধু-১
|
বঙ্গবন্ধু-১ কৃত্রিম উপগ্রহ উৎক্ষেপণের জন্য ২০১৭ সালের ১৬ ডিসেম্বর তারিখ ঠিক করা হয়, তবে হারিকেন ইরমার কারণে ফ্লোরিডায় ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হলে তা পিছিয়ে যায়। ২০১৮ সালেও কয়েক দফা উৎক্ষেপণের তারিখ পিছিয়ে যায় আবহাওয়ার কারণে।
| 0.5 | 5,825.431792 |
20231101.bn_351671_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%81-%E0%A7%A7
|
বঙ্গবন্ধু-১
|
চূড়ান্ত পর্যায়ে উৎক্ষেপণ প্রস্তুতির অংশ হিসেবে ৪ মে ২০১৮ তারিখে ফ্লোরিডার কেনেডি স্পেস সেন্টারে দুই পর্যায়ের এই রকেটের স্ট্যাটিক ফায়ার টেস্ট সম্পন্ন হয়। কৃত্রিম উপগ্রহটি ১০ মে ২০১৮ তারিখে উৎক্ষেপণের তারিখ ঠিক করা হয়; কিন্তু ১০ মে উৎক্ষেপণের সময় t-৫৮ সেকেন্ডে এসে তা বাতিল করা হয়। শেষ মিনিটে কিছু কারিগরি সমস্যার কারণে উৎক্ষেপণ স্থগিত করা হয়। অবশেষে এটি ১১ মে উৎক্ষেপণ করা হয়।
| 0.5 | 5,825.431792 |
20231101.bn_351671_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%81-%E0%A7%A7
|
বঙ্গবন্ধু-১
|
কৃত্রিম উপগ্রহটি উৎক্ষেপণ করার পর, বাংলাদেশ ১২ মে ২০১৮ তারিখে এটি থেকে পরীক্ষামূলক সংকেত পেতে শুরু করে।
| 0.5 | 5,825.431792 |
20231101.bn_351671_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%81-%E0%A7%A7
|
বঙ্গবন্ধু-১
|
বঙ্গবন্ধু-১ কৃত্রিম উপগ্রহটি সম্পূর্ণ চালু হওয়ার পর বাংলাদেশের ভূ-কেন্দ্র থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। এই জন্য গাজীপুর জেলার জয়দেবপুর ও রাঙ্গামাটির বেতবুনিয়ায় ভূকেন্দ্র তৈরি করা হয়। জয়দেবপুরের ভূ-কেন্দ্রটি হল মূল স্টেশন। আর বেতবুনিয়ায় স্টেশনটি দ্বিতীয় মাধ্যম ব্যকআপ হিসেবে রাখা হয়।
| 1 | 5,825.431792 |
20231101.bn_351671_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%81-%E0%A7%A7
|
বঙ্গবন্ধু-১
|
বাংলাদেশের সংস্থার পাশাপাশি বিশ্বের আরও কয়েকটি দেশের বিভিন্ন মিডিয়া সংস্থা বর্তমানে বঙ্গবন্ধু-১ উপগ্রহ থেকে ভাড়া নেয়া ট্রান্সপন্ডার ব্যবহার করছে। যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো:
| 0.5 | 5,825.431792 |
20231101.bn_351671_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%81-%E0%A7%A7
|
বঙ্গবন্ধু-১
|
টিভি চ্যানেলগুলো তাদের সম্প্রচার কার্যক্রম সঠিকভাবে পরিচালনার জন্য স্যাটেলাইট ভাড়া করে। এক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইট চ্যানেলের সক্ষমতা বিক্রি করে বৈদেশিক মুদ্রা আয় হবে। আবার দেশের টিভি চ্যানেলগুলো যদি এই স্যাটেলাইটের সক্ষমতা কেনে তবে দেশের টাকা দেশেই থাকবে। এর মাধ্যমে ডিটিএইচ বা ডিরেক্ট টু হোম ডিশ সার্ভিস চালু সম্ভব।
| 0.5 | 5,825.431792 |
20231101.bn_351671_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%81-%E0%A7%A7
|
বঙ্গবন্ধু-১
|
বঙ্গবন্ধু-১ স্যাটেলাইটের ৪০টি ট্রান্সপন্ডারের মোট ফ্রিকোয়েন্সি ক্ষমতা হলো ১ হাজার ৬০০ মেগাহার্টজ। এর ব্যান্ডউইডথ ও ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবহার করে ইন্টারনেট বঞ্চিত অঞ্চল যেমন পার্বত্য ও হাওড় এলাকায় উচ্চগতিসম্পন্ন ইন্টারনেট সুবিধা দেয়া সম্ভব।
| 0.5 | 5,825.431792 |
20231101.bn_351671_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%AC%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A7%81-%E0%A7%A7
|
বঙ্গবন্ধু-১
|
বড় প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় মোবাইল নেটওয়ার্ক অচল হয়ে পড়ে। তখন এর মাধ্যমে দুর্গত এলাকায় যোগাযোগব্যবস্থা চালু রাখা সম্ভব হবে।
| 0.5 | 5,825.431792 |
20231101.bn_9711_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6%E0%A6%A8
|
দর্শন
|
জ্ঞানের এই তত্ত্বে গোড়ার দিকে অনেক অসঙ্গতি ছিল। এই ধারার কোনো কোনো দার্শনিকের তত্ত্ব কেবল ইন্দ্রিয়লব্ধ অনুভূতিতে পর্যবসিত হয়েছে। কেউ কেউ অনুমান বা বিমূর্ত ধারণাকে ইন্দ্রিয়লব্ধ অনুভূতি দিয়ে ব্যাখ্যা করতে অসমর্থ হয়ে জন্মগত বা বিধিদত্ত ভাবেরও আশ্রয় গ্রহণ করেছেন। ঊনবিংশ শতকে বিজ্ঞানের অগ্রগতি এবং দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদের বিকাশ জ্ঞানের অভিজ্ঞতাবাদী তত্ত্বকে দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদী তত্ত্বে পরিণত করেছে। কার্ল মার্কস, ফ্রেডারিক এঙ্গেলস, ভি.আই. লেনিন দ্বন্দ্বমূলক বস্তুবাদের প্রবর্তক ও ব্যাখ্যাদাতাগণ জ্ঞানের সমস্যাটি ঐতিহাসিক বিকাশের দৃষ্টিতে ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করেছেন। তাদের মতে মানুষের বাস্তব অভিজ্ঞতাই জ্ঞানের মূল মাপকাঠি। কিন্তু অসংযুক্ত খণ্ড খণ্ড বাস্তব অভিজ্ঞতা বা ইন্দ্রিয়ানুভূতিই জ্ঞান নয়। মানুষের মন ও মস্তিষ্ক বস্তুর সঙ্গে প্রত্যক্ষ সম্পর্কের ভিত্তিতে বিকাশ লাভ করেছে এবং ক্রমাধিক পরিমাণে বাস্তব অনুভূতি বা অভিজ্ঞতার সংযোজন, বিয়োজন, শ্রেণীকরণ ইত্যাদি বিমূর্ত চিন্তার ক্ষমতার উদ্ভব মানুষের মধ্যে ঘটেছে। বাস্তব অভিজ্ঞতা এবং সেই অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে বিকশিত মানুষের বিমূর্ত চিন্তার ক্ষমতা –উভয় দিকের নিয়ত ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়ামূলক সম্পর্কের ভিত্তিতে মানুষের জ্ঞান পর্যবেক্ষণ, আন্দাজ, অনুমান, প্রয়োগকরণ– মোটকথা প্রমাণ পরীক্ষার মাধ্যমে অগ্রসর হয়ে চলে। জ্ঞানের জন্য মানুষ বিধাতার দয়ার উপর নির্ভরশীল নয়। মানুষের জীবন এবং বিম্বজগৎের ন্যায় মানুষের জ্ঞানের কোনো সীমা মানুষের জন্য চিরস্থায়ীরূপে চিহ্নিত করা চলে না।
| 0.5 | 5,731.089697 |
20231101.bn_9711_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6%E0%A6%A8
|
দর্শন
|
‘অভিজ্ঞতাবাদ’ হচ্ছে একটি জ্ঞান-তত্ত্ব। মানুষের জ্ঞানের উৎস কী এবং জ্ঞানের ক্ষমতা এবং সীমাবদ্ধতা কী, এ বিষয়ে দর্শনে বিভিন্ন তত্ত্ব আছে। সাধারণভাবে অভিজ্ঞতাবাদ বলতে এরূপ তত্ত্বকে বুঝায় যে, মানুষের ইন্দ্রিয়-অভিজ্ঞতাই হচ্ছে জ্ঞানের একমাত্র উৎস। তবে অভিজ্ঞতা কথাটি দর্শনে একটি ব্যাপক ব্যবহৃত শব্দ। ভাববাদ এবং বস্তুবাদ উভয় তত্ত্বে অভিজ্ঞতার ব্যবহার দেখা যায়। কিন্তু ভাববাদের অভিজ্ঞতার অর্থ এবং বস্তুবাদের অভিজ্ঞতার অর্থ এক নয়।
| 0.5 | 5,731.089697 |
20231101.bn_9711_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6%E0%A6%A8
|
দর্শন
|
জ্ঞানের উৎস কী, এটি দর্শনের একটি মৌলিক প্রশ্ন। সাধারণ ভাবকে জ্ঞানের উৎস বলা হয়। কোনো বিশেষ বস্তু সম্পর্কে আমরা যখন কোনো বক্তব্য প্রকাশ করি, তখন সেই বস্তুটির যে ভাব আমাদের মনে থাকে, সেই ভাবটি নিয়েই আমাদের বক্তব্য তৈরী হয়। ‘ওখানে একটি টেবিল আছে’– এই বক্তব্যটি আমার মনে ‘টেবিলরূপ’ ভাব কিংবা ভাবসমূহের উপর একটি বক্তব্য। দর্শনে প্রথমে প্রশ্ন জাগে, মনের ভাবকে আমরা কিরূপে বা কোথা থেকে লাভ করি। এই প্রশ্নের চিরাচরিত জবাব দেকার্ত প্রমুখ যুক্তিবাদীগণ এভাবে দিয়ে আসছিলেন যে, মানুষের মনে জন্মগতবাবেই কতকগুলো মৌলিক ভাব থাকে। মানুষ এই মৌলিক ভাবগুলো বিধাতার নিকট থেকে প্রাপ্ত হয়। আর জন্মগত এই মৌলিক ভাবগুলোর ভিত্তিতেই মানুষের জ্ঞানমণ্ডল তৈরি হয়। এক কথায় এ তত্ত্ব হচ্ছে মনসর্বস্ব তত্ত্ব। আর এ তত্ত্বে মনের ভাবের উৎস বস্তু জগৎের ঊর্ধ্ব কোনো লোক। বাস্তব বা বস্তু জগৎের স্বাধীন অস্তিত্ব এ মতে অস্বীকৃত। বিজ্ঞানের অগ্রগতি জ্ঞানের এ তত্ত্বকে ক্রমান্বয়ে অগ্রাহ্য করে তোলে। এবং এর জোরালো প্রতিবাদ আসে ফ্রান্সিস বেকন (১৫৬১-১৬২৬), হবস (১৫৮৮-১৬৭৯), জন লক (১৬৩২-১৭০৪) প্রমুখ বৈজ্ঞানিক ও দার্শনিকের কাছ থেকে সপ্তদশ শতকের জন লককেই অভিজ্ঞতাবাদের প্রধান প্রবক্তা মনে করা হয়। ভাব এবং জ্ঞানের উৎস কী এ প্রশ্নে তিনি জোর দিয়ে বলেন যে, ভাবের উৎস হচ্ছে বাস্তব অভিজ্ঞতা। জন্মগতবাবে মানুষের মন আদৌ কোনো ভাব লাভ করে না। জন্মের সময়ে শিশুর মন একখানি ‘ট্যাবুলারাস’ বা ‘নিদাগ শ্লেট’ বৈ আর কিছু নয়। বাস্তব অভিজ্ঞতা ক্রমান্বয়ে এই ‘নিগদাগ শ্লেটে’ ভাবের দাগ এঁকে দেয়। আর সেই ভাবের দাগ দিয়েই মানুষ তার জ্ঞানজগৎ তৈরি করে। জন লকের ‘অভিজ্ঞতাবাদের’ এই বিবরণটি বিশেষ সংক্ষিপ্ত। আসলে তিনি অবিমিশ্র অভিজ্ঞতাবাদী ছিলেন না। অবিমিশ্র অভিজ্ঞতাবাদ দ্বারা জ্ঞানের জটিল প্রশ্নের জবাব দানে অসমর্থ হয়ে তিনি মনের অন্তঃঅনুভূতিকেও ভাবের একটি উৎস বলে স্বীকার করেছিলেন।
| 0.5 | 5,731.089697 |
20231101.bn_9711_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6%E0%A6%A8
|
দর্শন
|
এ আলোচনায় দেখা যায় যে, অভিজ্ঞতাবাদ দুরকমের হতে পারে ভাববাদী অভিজ্ঞতাবাদ এবং বস্তুবাদী অভিজ্ঞতাবাদ।
| 0.5 | 5,731.089697 |
20231101.bn_9711_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6%E0%A6%A8
|
দর্শন
|
বস্তুবাদী অভিজ্ঞতাবাদের মত অনুযায়ী আমাদের চক্ষু, কর্ণ, নাসিকা, জিহবা, ত্বক– অর্থাৎ ইন্দ্রিয়সমূহ হচ্ছে ভাবের বাহক এবং বস্তুজগৎ হচ্ছে ভাবের উৎসকেন্দ্র। ইন্দ্রিয়জ অভিজ্ঞতাই হচ্ছে জ্ঞানের মূল। ইন্দ্রিয়ের বাইরে কোনো ভাবের সৃষ্টি সম্ভব নয়। এই নিছক অভিজ্ঞতাবাদের দুর্বলতা এই যে, এরূপ তত্ত্ব দ্বারা মানুষের মনের সংশ্লেষণ, বিশ্লেষণ, অনুমান প্রভৃতি জটিল ক্ষমতার ব্যাখ্যা দান সম্ভব নয়। অভিজ্ঞতা জ্ঞানের উৎস বটে, কিন্তু ইন্দ্রিয়জ অভিজ্ঞতার স্তূপই জ্ঞানজগৎ নয়। মানুষের মন ইন্দ্রিয়লব্ধ অভিজ্ঞতাকে ভেঙেচুরে তার জটিল যোগবিয়োগ বস্তু বগতের জ্ঞান তৈরী করেন। মানুষের মনের এই ক্ষমতাকেও স্বীকার করতে হয়। না হলে জ্ঞান কেবল ইন্দ্রিয়ানুভূতির স্তূপে পর্যবসিত হয়।
| 1 | 5,731.089697 |
20231101.bn_9711_16
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6%E0%A6%A8
|
দর্শন
|
ভাববাদী অভিজ্ঞতাবাদকে যুক্তিবাদ বলা হয়। ভাববাদের সমস্ত দার্শনিকই জ্ঞানের ব্যাপারে মূলত এই তত্ত্বকে অনুসরণ করেন। এই তত্ত্ব অনুযায়ী বার্কলের ন্যায় ভাববাদীর মতে মনের বাইরে জ্ঞেয় বলে কিছু নেই। মনের ভাবই জ্ঞানের একমাত্র বস্তু। আবার কান্ট এবং হেগেলের ন্যায় ভাববাদীদের মতে বস্তুজগৎ আছে বটে, আর সে বস্তুজগৎ আমাদের ইন্দ্রিয়জ অনুভূতির সংশ্লেষণ, বিশ্লেষণ ও উপলব্ধির সূত্র হচ্ছে স্থান, কাল, সম্পর্ক ইত্যাদি সূচক মনের এমত কতকগুলো ভাব যার উৎস হচ্ছে মানুষের অজ্ঞেয়, কিন্তু অনস্বীকার্য এবং অপরিহার্য এক সত্তা।
| 0.5 | 5,731.089697 |
20231101.bn_9711_17
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6%E0%A6%A8
|
দর্শন
|
নীতিশাস্ত্র দর্শনের একটি শাখার নাম। মানুষের ব্যবহারগত সম্পর্কের তাৎপর্যের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনার ভিত্তিতে নীতিশাস্ত্র বিকাশ লাভ করেছে।
| 0.5 | 5,731.089697 |
20231101.bn_9711_18
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6%E0%A6%A8
|
দর্শন
|
নীতিশাস্ত্রের দুটি দিক প্রধান। একটি হচ্ছে নীতির তত্ত্বের দিক। অর্থাৎ ভালোমন্দ কাকে বলে; মানুষের কর্মের পেছনে একটা চালক শক্তি আছে, এ কথার তাৎপর্য কী ইত্যাদি প্রশ্নের তত্ত্বগত এবং ঐতিহাসিক আলোচনা হচ্ছে নীতি-তত্ত্বের বিষয়। নীতিশাস্ত্রের অপর দিক হচ্ছে তত্ত্বের প্রয়োগগত দিক। মানুষের কোনো ব্যবহার সৎ বা ভালো এবং কোনো ব্যবহার মন্দ; মানুষের সঙ্গে মানুষের কী সম্পর্ক থাকা সঙ্গত; ব্যক্তি ও সমাজের মধ্যে কোনো নীতির বন্ধন কাম্য এবং কোনো আদর্শ অনুসরণ সঙ্গত– এ সমস্ত বিষয়ের আলোচনা ব্যবহারিক নীতিশাস্ত্রের প্রয়োগের শাখায় অধিক পরিমাণে করা হয়।
| 0.5 | 5,731.089697 |
20231101.bn_9711_19
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A6%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%B6%E0%A6%A8
|
দর্শন
|
ন্যায়-অন্যায়, সঙ্গত-অসঙ্গত, উচিত-অনুচিতের বোধ মানুষের জীবনে গোড়া থেকেই বিদ্যমান। মানুষ যখন গোষ্ঠীবদ্ধ হয়ে বাস করতে শুরু হলে গোষ্ঠী সে ধরনের কাজকে অসঙ্গত বলেছে। আবার গোষ্ঠীর কোনো অনুশাসন ব্যক্তির নিরানন্দ ব্যক্তির নিরানন্দ, দুঃখ কিংবা লাঞ্ছনার কারণ হলে সে অনুশাসনকে ব্যক্তি অনুচিত মনে করেছে। আদিম গোষ্ঠীবদ্ধ সাম্যমূলক সমাজে ব্যক্তি ও গোষ্ঠী নানা নীতি ও অনুশাসনে পারস্পরিকভাবে আবদ্ধ থাকলেও তখন নীতিশাস্ত্রের উদ্ভব হয় নি। নীতিশাস্ত্রের উদ্ভব ঘটেছে সভ্যতার বিকাশে এবং সর্বপ্রথম দাস-প্রভূতে বিভক্ত এবং রাষ্ট্রনৈতিক কাঠামোতে সংগঠিত সমাজে। এই সময় থেকে নীতিশাস্ত্র কেবল ব্যক্তির মনোভাব নয়। নীতিশাস্ত্র রাষ্ট্রীয় অনুশাসনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসাবে পরিগণিত হতে থাকে। শ্রেণীবিভক্ত সমাজে ক্রমান্বয়ে সমাজ ও ব্যক্তির মধ্যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রে বিরোধাত্মক সম্পর্কের তীব্রতা প্রশমিত করার জন্য তথা প্রভু শ্রেণীর সমাজ-ব্যবস্থা ও স্বার্থ রক্ষার দিক থেকে সমাজে ব্যক্তির আচরণের নীতিগত আলোচনা ও নীতি-নির্ধারক অনুশাসনের প্রণয়ন শুরু হয়। এইধারায় ক্রমান্বয়ে ব্যক্তির কর্মের পেছনে অতিমানবিক রহস্যময় এই আদর্শের আকর্ষণ সৃষ্টি করার চেষ্টা হতে থাকে। তত্ত্বগতভাবে কেউ বলতে থাকেন, এক অজ্ঞেয় অলভ্য চরম মহৎকে সামনে রেখেই মানুষ জীবন যাপন করবে। তার দৈনন্দিন সুখ-দুঃখভোগ ন্যায় বা অন্যায় আচরণ সব কিছুরই পরিমাপক হবে সেই পরম মহৎ-এর নৈকট্যলাভের প্রায়াস। আবার কেউ ব্যক্তিক এবং দৈহিক সুখলাভ বা উপভোগকে সমস্ত কর্মের মূল লক্ষ্য বলে ঘোষণা করেন।
| 0.5 | 5,731.089697 |
20231101.bn_1295_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A1%E0%A6%BE
|
কানাডা
|
উত্তর আমেরিকার উত্তর-পূর্বাংশে যে প্রাচীন শিলা গঠিত ক্ষয়প্রাপ্ত মালভূমি অবস্থান করছে তাকে কানাডীয় শিল্ড অঞ্চল বলা হয়। বিরাট 'V' আকৃতির এই অঞ্চলটি কানাডার উত্তরাংশে হাডসন উপসাগরকে বেষ্টন করে রয়েছে। পৃথিবীর মোট ১১টি শিল্ড অঞ্চলের মধ্যে এটি বৃহত্তম। 'শিল্ড' কথার অর্থ বর্ম বা ঢাল, তবে এক্ষেত্রে এর অর্থ শক্ত পাথুরে তরঙ্গায়িত ভূমিরূপ।
| 0.5 | 5,667.27983 |
20231101.bn_1295_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A1%E0%A6%BE
|
কানাডা
|
"কানাডা" নামটি সম্ভবত এসেছে সেন্ট লরেন্স ইরোকোয়াইয়ান (St. Lawrence Iroquoian) শব্দ "কানাটা" (kanata) থেকে, যার অর্থ "জেলেদের ক্ষুদ্র গ্রাম", "গ্রাম", অথবা "বসতি"। ১৫৩৫ সালের দিকে, বর্তমান ক্যুবেক শহরের বসবাসকারীরা অভিযাত্রী জ্যাক কার্তিয়ারকে (Jacques Cartier) স্টেইডাকোনা (Stadacona) গ্রামের দিকে পথনির্দশনের সুবিধার্থে শব্দটি ব্যবহার করেছিল । কার্তিয়ার 'কানাডা' শব্দটি ব্যবহার করেছিল শুধুমাত্র গ্রামটি চিহ্নিত করতেই নয়, বরং গ্রাম্য-প্রধান ডোন্নাকোনা (Donnacona) সম্পর্কিত সব কিছু নির্দেশ করতে। ১৫৪৫ সাল নাগাদ, ইউরোপের বই এবং মানচিত্রে এই অঞ্চলকে "কানাডা" হিসেবে নির্দেশিত করা শুরু হয়।
| 0.5 | 5,667.27983 |
20231101.bn_1295_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A1%E0%A6%BE
|
কানাডা
|
কানাডায় ফরাসি উপনিবেশকে "নব্য ফ্রান্স" (New France) বলা হত, যার বিস্তৃতি ছিল সেন্ট লরেন্স নদী থেকে গ্রেইট লেইকসের উত্তর উপকূল পর্যন্ত। পরবর্তীতে, ১৮৪১ সাল পর্যন্ত, এটি যথাক্রমে "উচ্চ কানাডা" এবং "নিম্ন কানাডা" নামক দুটি ইংরেজ উপনিবেশে বিভক্ত থাকে। কানাডা অ্যাক্ট ১৯৮২ অনুসারে, "কানাডা"ই একমাত্র আইনগত এবং দ্বিভাষিক নাম। ১৯৮২ সালে সরকারী ছুটি 'ডোমিনিয়ান ডে' কে পরিবর্তন করে 'কানাডা ডে' করা হয়।
| 0.5 | 5,667.27983 |
20231101.bn_1295_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A1%E0%A6%BE
|
কানাডা
|
কানাডা একটি ফেডারেশন যাতে সংসদীয় গণতন্ত্রভিত্তিক সরকারব্যবস্থা এবং একটি সাংবিধানিক রাজতন্ত্র প্রচলিত। কানাডার সরকার দুই ভাগে বিভক্ত। কেন্দ্রীয় সরকার এবং প্রাদেশিক বা আঞ্চলিক সরকার। প্রশাসনিক অঞ্চলগুলির তুলনায় প্রদেশগুলিতে স্বায়ত্তশাসনের পরিমাণ বেশি। কানাডার বর্তমান সংবিধান ১৯৮২ সালে রচিত হয়। এই সংবিধানে পূর্বের সাংবিধানিক আদেশগুলি একটিমাত্র কাঠামোয় একত্রিত করা হয় এবং এতে অধিকার ও স্বাধীনতার উপর একটি চার্টার যোগ করা হয়। এই সংবিধানেই প্রথম কানাডার নিজস্ব স্থানীয় সরকারকে তার সংবিধানের উপর পূর্ণ ক্ষমতা প্রদান করা হয়। পূর্বে কানাডা ১৮৬৭ সালে প্রণীত ব্রিটিশ উত্তর আমেরিকা অধ্যাদেশবলে পরিচালিত হত এবং এতে ও এর পরে প্রণীত আইনসমূহে ব্রিটিশ সরকারকে কিছু সাংবিধানিক ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছিল।
| 0.5 | 5,667.27983 |
20231101.bn_1295_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A1%E0%A6%BE
|
কানাডা
|
আয়তনের বিচারে কানাডা বিশ্বের ২য় বৃহত্তম রাষ্ট্র। এটি উত্তর আমেরিকা মহাদেশের প্রায় ৪১% নিয়ে গঠিত। কানাডা হচ্ছে পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং শীতলতম দেশ। উত্তর আমেরিকার এই দেশটিতে ছয়টি সময় অঞ্চল বিদ্যমান।
| 1 | 5,667.27983 |
20231101.bn_1295_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A1%E0%A6%BE
|
কানাডা
|
এই দেশের জলবায়ুতে গ্রীষ্মকালে হালকা ভ্যাপসা ঠান্ডা, ভিজা কুয়াশা (কিছুসময়ে গরম রৌদ্রসম্পন্ন), শীতকালে ভীষণ ঠান্ডা, বরফাচ্ছন্ন, শুষ্ক এবং তুষারপাত ইত্যাদি দ্বারা থাকে। এ দেশে প্রতিদিন আর্কটিক বরফাচ্ছন্নের দ্বারা শৈত্যপ্রবাহ সৃষ্টি হয়। এই জলবায়ুটি রাশিয়ার তুলনায় সমতুল্য। এই দেশে রাশিয়ার জলবায়ুর মত শৈত্যপূর্ণ এবং হিমশীতল। এই দেশে বছরে ৮ মাস বরফাচ্ছন্ন থাকে। বরং এদেশে থাকাটা কিছু অনুকূল আবার কিছু প্রতিকুল আছে এবং মানুষ ঠান্ডায় অভ্যস্ত।
| 0.5 | 5,667.27983 |
20231101.bn_1295_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A1%E0%A6%BE
|
কানাডা
|
কানাডা বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশগুলির একটি। দেশটি অর্গানাইজেশন ফর ইকোনমিক কোঅপারেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (ওইসিডি) এবং জি৮ গ্রুপের সদস্য। অন্যান্য উন্নতদেশগুলির মত কানাডার অর্থনীতির সিংহভাগ সেবামূলক শিল্প নিয়ে গঠিত। প্রায় তিন চতুর্থাংশ কানাডাবাসী কোন না কোন সেবা শিল্পের সাথে যুক্ত আছেন। কাঠ ও খনিজ তেল আহরণ শিল্প কানাডার প্রধানতম দুইটি ভারী শিল্প। এছাড়া দক্ষিণ ওন্টারিও-কে কেন্দ্র করে একটি উৎপাদন শিল্পব্যবস্থা গড়ে উঠেছে। এগুলির মধ্যে মোটরযান উৎপাদন শিল্প প্রধানতম।
| 0.5 | 5,667.27983 |
20231101.bn_1295_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A1%E0%A6%BE
|
কানাডা
|
ইংরেজি ভাষা ও ফরাসি ভাষা যৌথভাবে কানাডার সরকারি ভাষা। কানাডার কেবেক (Quebec) প্রদেশে ফরাসি ভাষা প্রাদেশিক সরকারি ভাষা। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে সাধারণত ইংরেজি ভাষা ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও বহু ইউরোপীয় অভিবাসী ভাষার প্রচলন আছে। এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য তিনটি জার্মান ধর্মীয় সম্প্রদায়ের ভাষা --- হাটারীয়, মেনোনীয়, এবং পেনসিলভেনীয়। কানাডার প্রায় দেড় লক্ষ আদিবাসী আমেরিকান ৭০টিরও বেশি ভাষাতে কথা বলে। এই স্থানীয় ভাষাগুলির মধ্যে ব্ল্যাকফুট, চিপেউইয়ান, ক্রে, ডাকোটা, এস্কিমো, ওজিবওয়া উল্লেখযোগ্য। এখানকার স্থানীয় প্রধান প্রধান ভাষাপরিবারের মধ্যে আছে আলগোংকিন, আথাবাস্কান, এস্কিমো-আলেউট, ইরোকোইয়ান, সিউয়ান এবং ওয়াকাশান ভাষাপরিবার। এছাড়াও অনেক বিচ্ছিন্ন ভাষাও রয়েছে।
| 0.5 | 5,667.27983 |
20231101.bn_1295_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A1%E0%A6%BE
|
কানাডা
|
বর্তমান কানাডীয় সামরিক বাহিনী ১৯৬৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটিতে এখন প্রায় ৬২ হাজার সদস্য সক্রিয় আছেন। রিজার্ভে আছেন ২৫ হাজার সদস্য, যার মধ্যে ৪ হাজার কানাডীয় রেঞ্জার্সও আছেন।
| 0.5 | 5,667.27983 |
20231101.bn_6293_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
সূর্য
|
পার্থিব গ্রহগুলোর মত সূর্যের কোন নির্দিষ্ট পৃষ্ঠসীমা নেই এবং এর গ্যাসের ঘনত্ব ব্যসার্ধ্য বৃদ্ধির সাথে সাথে সূচকীয় হারে হ্রাস পায়। তথাপি এর প্রায় সুনির্দিষ্ট একটি অভ্যন্তরীন গঠন রয়েছে যা নিচে বর্ণনা করা হবে। সূর্যের ব্যসার্ধ্য নির্ণয় করা হয় কেন্দ্র থেকে আলোকমণ্ডলের শেষ প্রান্ত পর্যন্ত। আলোকমণ্ডল সূর্যের এমন একটি অঞ্চল যার বাইরে গ্যাস এত পাতলা হয়ে যায় যে উল্লেখযোগ্য পরিমাণ বিকিরণ নিঃসরণ করতে পারে না। এজন্যই দৃশ্যমান আলোয় আমরা সাধারণত সূর্যের আলোকমণ্ডলই দেখি।
| 0.5 | 5,567.851645 |
20231101.bn_6293_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
সূর্য
|
সূর্যের অভ্যন্তরভাগ সরাসরি দেখা যায় না, সূর্য তড়িচ্চুম্বকীয় বিকিরণের প্রতি অনচ্ছ। কিন্তু সৌরকম্পনবিদ্যা-র মাধ্যমে অভ্যন্তরভাগ সম্পর্কে ধারণা লাভ সম্ভব, ঠিক ভূকম্পনবিদ্যার মত। ভূমিকম্পের কারণে সৃষ্ট তরঙ্গের মাধ্যমে যেমন পৃথিবীর অভ্যন্তরীন গঠন সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায় ঠিক তেমনি সূর্যের অভ্যন্তরভাগ দিয়ে চলমান অব-শাব্দিক চাপ তরঙ্গের মাধ্যমে সূর্যের অভ্যন্তরীন গঠনও জানা সম্ভব। এছাড়া কম্পিউটার সিম্যুলেশনের মাধ্যমেও সূর্যের অদেখা ভুবন সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করা যায়।
| 0.5 | 5,567.851645 |
20231101.bn_6293_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
সূর্য
|
সূর্যের কেন্দ্র থেকে শুরু করে মোট ব্যাসার্ধের শতকরা ২০-২৫ ভাগ পর্যন্ত যে অঞ্চলটি রয়েছে তার নাম কোর বা কেন্দ্রভাগ। এই অঞ্চলের ঘনত্ব ১৫০ গ্রাম/ঘনসেন্টিমিটার (পানির ঘনত্বের ১৫০ গুণ) এবং তাপমাত্রা প্রায় ১ কোটি ৩৬ লক্ষ কেলভিন। অথচ সূর্যের পৃষ্ঠের তাপমাত্রা মাত্র ৫৮০০ ডিগ্রি কেলভিন। সোহো মহাকাশ মিশন থেকে পাওয়া তথ্য বলছে, সূর্যের কেন্দ্রভাগে ঘূর্ণন বেগ বিকিরণ অঞ্চলের অন্যান্য স্থানের তুলনায় বেশি। এই অঞ্চলে প্রোটন প্রোটন শিকলের মাধ্যমে হাইড্রোজেন সংযোজনের (ফিউশন) মাধ্যমে হিলিয়াম তৈরি হয়। এটিই সূর্যের শক্তির প্রধান উৎস। সূর্যে উৎপাদিত মোট হিলিয়ামের শতকরা মাত্র ২ ভাগ সিএনও চক্র থেকে আসে।
| 0.5 | 5,567.851645 |
20231101.bn_6293_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
সূর্য
|
কেন্দ্রভাগে সূর্যের মোট শক্তির প্রায় পুরোটাই উৎপাদিত হয়। ব্যসার্ধ্যের ২৪% এর মধ্যে ফিউশন বিক্রিয়ার মাধ্যমে সূর্যের মোট শক্তির শতকরা ৯৯ ভাগ উৎপাদিত হয়, ৩০% এর পর আর কোন ফিউশন বিক্রিয়া দেখাই যায় না। সুতরাং সূর্যের বাকি অংশ কেন্দ্রভাগের শক্তি দিয়েই চলে, কেন্দ্রভাগ থেকে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় শক্তি বাইরের স্তরগুলোর দিকে প্রবাহিত হয়। অনেকগুলো স্তর ভেদ করে অবশেষে এই শক্তি আলোকমণ্ডলে পৌঁছায়, এরপর পদার্থ কণার গতিশক্তি বা সূর্যালোক হিসেবে মহাশূন্যে ছড়িয়ে পড়ে।
| 0.5 | 5,567.851645 |
20231101.bn_6293_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
সূর্য
|
প্রতি সেকেন্ডে ৯.২×১০৩৭ টি প্রোটন-প্রোটন শিকল বিক্রিয়া ঘটে। প্রতিটি বিক্রিয়ায় যেহেতু ৪টি হাইড্রোজেন মিলে একটি হিলিয়াম তৈরি হয় সেহেতু বলা যায়, প্রতি সেকেন্ডে সূর্য ৩.৭×১০৩৮ টি প্রোটনকে (প্রায় ৬.২×১০১১ কিলোগ্রাম) আলফা কণা তথা হিলিয়াম কেন্দ্রিনে রূপান্তরিত করে। সূর্যে মোট মুক্ত প্রোটনের সংখ্যা প্রায় ৮.৯×১০৫৬ টি। হাইড্রোজেনের সংযোজন বিক্রিয়ার মাধ্যমে সংযোজিত ভরের শতকরা ০.৭ ভাগ শক্তিতে পরিণত হয়। হিসাব করলে দেখা যায় ভর-শক্তি রূপান্তরের মাধ্যমে সূর্যে প্রতি সেকেন্ডে ৪২ লক্ষ মেট্রিক টন শক্তি বিমুক্ত হয়। ভর ধ্বংস হয় না বরং এই ভর শক্তিতে রূপান্তরিত হয় যা বিকিরণ হিসেবে মহাশূন্য ছড়িয়ে পড়ে। আইনস্টাইনের ভর-শক্তি সমতুল্যতা দিয়ে এটি ব্যাখ্যা করা যায়।
| 1 | 5,567.851645 |
20231101.bn_6293_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
সূর্য
|
তবে কেন্দ্রেভাগের সব স্থানে একই হারে বিক্রিয়াটি ঘটে না। কেন্দ্র থেকে দূরত্ব বৃদ্ধির সাথে সাথে এটি পরিবর্তিত হয়। তাত্ত্বিক মডেল থেকে দেখা যায় সূর্যের কেন্দ্রে শক্তি উৎপাদনের পরিমাণ প্রতি ঘন মিটারে ২৭৬.৫ ওয়াট। পরিমাণটি কিন্তু মোটেই বেশি নয়। এই সংখ্যা পারমাণবিক বোমার বদলে আমাদেরকে সরীসৃপদের বিপাকক্রিয়া ব্যবহৃত শক্তির কথা মনে করিয়ে দেয়। সূর্যের প্রতি একক আয়তনে উৎপাদিত সর্বোচ্চ শক্তিকে খাদ্যশস্যের বর্ধনে ব্যবহৃত সারের ব্যয়িত শক্তির সাথে তুলনা করা হয়েছে। সূর্য থেকে যে আমরা এত শক্তি পাই তার কারণ এই নয় যে, এই গ্যাসপিণ্ডের প্রতি একক আয়তনে বিপুল পরিমাণ শক্তি উৎপাদিত হয়, বরং এইজন্যে যে সূর্যের আয়তন অনেক বেশি। একক আয়তনে শক্তির পরিমাণ অনেক কম হলেও সমগ্র আয়তনে সংখ্যাটি অনেক বড় হয়ে যায়।
| 0.5 | 5,567.851645 |
20231101.bn_6293_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
সূর্য
|
কেন্দ্রভাগের সংযোজন বিক্রিয়া একটি আত্ম-সংশোধনযোগ্য সাম্যাবস্থায় আছে। বিক্রিয়ার হার যদি একটু বেড়ে যায় তাহলে কেন্দ্রভাগ উত্তপ্ত হয়ে সম্প্রসারিত হতে শুরু করে, এতে গ্যাসের ঘনত্ব কমে যায়, বিক্রিয়া হারও কমে যায়। আবার বিক্রিয়ার হার স্বাভাবিকের চেয়ে কমে গেলে কেন্দ্রভাগ সামান্য সংকুচিত হয়ে গ্যাসের ঘনত্ব বাড়িয়ে দেয়, যার ফলে বিক্রিয়ার হার আবার বেড়ে যায়। এভাবেই সাম্যাবস্থা রক্ষিত হয়।
| 0.5 | 5,567.851645 |
20231101.bn_6293_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
সূর্য
|
বিক্রিয়া যেসব উচ্চ শক্তির গামা রশ্মি উৎপন্ন হয় তারা বিকিরিত হওয়ার মাত্র কয়েক মিলিমিটারের মধ্যেই সৌর প্লাজমা দ্বারা আবার শোষিত হয়, এরপর সামান্য নিম্ন শক্তিতে আবার বিকিরিত হয়। এভাবে বিকিরিণ-শোষণের খেলা চলতেই থাকে। এজন্যই সূর্যের কেন্দ্র থেকে পৃষ্ঠে শক্তি পৌঁছুতো অনেক সময় লাগে। কেন্দ্র থেকে পৃষ্ঠে ফোটনের আসতে প্রায় ১০,০০০ থেকে ১৭০,০০০ বছর লাগে বলে অনুমান করা হচ্ছে।
| 0.5 | 5,567.851645 |
20231101.bn_6293_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%82%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%AF
|
সূর্য
|
পৃষ্ঠমুখী যাত্রার পথে ফোটন পরিচলন অঞ্চল পার হয়ে শেষে আলোকমণ্ডলে পৌঁছায়, এই স্তর পেরোলেই অবারিত মহাশূন্য, যাতে দৃশ্যমান আলো হিসেবে ফোটনগুলো ছড়িয়ে পড়ে। কেন্দ্রে উৎপাদিত প্রতিটি গামা রশ্মি সূর্য থেকে পালানোর পূর্বে কয়েক মিলিয়ন দৃশ্যমান তরঙ্গদৈর্ঘ্যের ফোটনে রূপান্তরিত হয়। সংযোজন বিক্রিয়া গামা রশ্মির পাশাপাশি নিউট্রিনো-ও উৎপন্ন হয়, কিন্তু গামা রশ্মির মত তারা পদার্থের সাথে এত মিথস্ক্রিয়া করে না, আসলে মিথস্ক্রিয়া করে না বললেই চলে। সুতরাং উৎপাদিত নিউট্রিনোর প্রায় সবগুলোই তৎক্ষণাৎ সূর্য থেকে পালাতে সক্ষম হয়। অনেক বছর ধরে সূর্য থেকে যে পরিমাণ নিউট্রিনো পাওয়ার কথা তার চেয়ে প্রায় ৩ গুণ কম পাওয়া যাচ্ছিল। এই সমস্যার নাম দেয়া হয়েছিল সৌর নিউট্রিনো সমস্যা। কিন্তু ২০০১ সালে নিউট্রিনো স্পন্দন আবিষ্কৃত হওয়ার পর এর সমাধান হয়েছে। আসলে সূর্য থেকে অনেক নিউট্রিনো আসে, কিন্তু পৃথিবীতে দুরবিনের মাধ্যমে আমরা মাত্র ৩ ভাগের ২ ভাগ নিউট্রিনো সনাক্ত করতে পারি, কারণ পৃথিবীতে আসতে আসতে নিউট্রিনোগুলো স্বাদ পাল্টায়।
| 0.5 | 5,567.851645 |
20231101.bn_72190_25
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE
|
সমকামিতা
|
বাংলাদেশে প্রকাশ্যে সমলিঙ্গের বন্ধুদের মধ্যে আবেগপ্রবণতা প্রচলিতভাবে স্বীকৃত, এবং এ নিয়ে কোন সমালোচনা না হলেও এর পাশাপাশি সমকামিতার প্রতি কঠোর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। উক্ত দেশের ৯০% ইসলাম ধর্মাবলম্বী জনসংখ্যার ধর্মীয় ঐতিহ্য ও বাংলাদেশী সমাজের মানসিকতার ফলে উক্ত বিরোধী মনোভাব দেখা যায়। পরিবারে বাইরের ব্যক্তিবর্গ যেমন পুলিশ, বিদ্বেষী ও মুসলিম মৌলবাদী দলসমূহ এলজিবিটি (হিজড়া ব্যতীত) সদস্যদের হয়রানি, নির্যাতন ও শারীরিকভাবে আক্রমণ করে থাকেন। এই নৈতিক মানদণ্ডে সরকার কোন অর্থায়ন না করলেও কোন প্রকার উদ্যোগ নিতে কোন প্রকার উৎসাহ বা সক্রিয়তাও কখনো তাদের মাঝে দেখা যায় না।
| 0.5 | 5,502.428873 |
20231101.bn_72190_26
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE
|
সমকামিতা
|
বাংলাদেশের সংবিধানে সকল নাগরিকের ধর্মীয় ও সামাজিক অধিকার দেয়া হলেও নৈতিক অবক্ষয়ভিত্তিক বিধিনিষেধ রয়েছে। ৩৭৭ ধারা মোতাবেক সমকামিতা ও পায়ুমৈথুন শাস্তিযোগ্য ফৌজদারি অপরাধ, যার শাস্তি দশ বছর থেকে শুরু করে আজীবন কারাদণ্ড এবং সাথে জরিমানাও হতে পারে।
| 0.5 | 5,502.428873 |
20231101.bn_72190_27
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE
|
সমকামিতা
|
৩৭৭ ধারার ব্যাখ্যায় পায়ুসঙ্গমজনিত যে কোন যৌথ যৌন কার্যকলাপকে এর অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। একারণে, পরস্পর সম্মতিক্রমে বিপরীতকামী মুখকাম ও পায়ুমৈথুনও উক্ত আইন অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ বলে গণ্য হতে পারে।
| 0.5 | 5,502.428873 |
20231101.bn_72190_28
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE
|
সমকামিতা
|
বাংলাদেশে প্রথম এলজিবিটি সংক্রান্ত জনসচেতনতা গড়ে তোলার বৃহত্তর উদ্যোগ শুরু হয় ১৯৯৯ এ। ঐ সময়ে রেংগ্যু নামক এক উপজাতীয় ব্যক্তি বাংলাদেশের সমকামীদের জন্য প্রথম অনলাইন গ্রুপ "গে বাংলাদেশ" সৃষ্টি করেন। বর্তমানে বয়েজ অফ বাংলাদেশ হল দেশের বৃহত্তম সমকামী সংগঠন। এটি ২০০৯ থেকে ঢাকায় এলজিবিটি সচেতনতাবর্ধক অনুষ্ঠান করে আসছে। এই দল বাংলাদেশে একটি সুসংহত এলজিবিটি সমাজ গড়তে চায়, এবং চায় ৩৭৭ ধারার অবসান।
| 0.5 | 5,502.428873 |
20231101.bn_72190_29
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE
|
সমকামিতা
|
আর একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রচেষ্টা হল মুক্তমনা ব্লগ, যাকে পরিচালকরা "বাঙালী মানবতাবাদী ও মুক্তচিন্তার সমর্থকদের জন্য একটি ধর্মনিরপেক্ষ স্থান" বলে বর্ণনা করে। ২০১০ এ এই ব্লগের অন্যতম অবদানকারী তথা গবেষক ও বিজ্ঞান-লেখক অভিজিৎ রায় সমকামিতা : একটি বৈজ্ঞানিক এবং সমাজ-মনস্তাত্ত্বিক অনুসন্ধান নামে একটি বই প্রকাশ করেন।
| 1 | 5,502.428873 |
20231101.bn_72190_30
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE
|
সমকামিতা
|
পাশ্চাত্য সভ্যতায় সমকামিতার সবচেয়ে পুরোনো নিদর্শন পাওয়া যায় সাহিত্য, শিল্পকীর্তি ও পুরাণের উপাদান থেকে। প্রাচীন গ্রিসের পেডেরাস্টি থেকে এই ধরনের নিদর্শনের ধারাবাহিকতা লক্ষ্য করা যায়।
| 0.5 | 5,502.428873 |
20231101.bn_72190_31
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE
|
সমকামিতা
|
১৮০০ শতকের মাঝামাঝি সময়ে বহু আরব ভ্রমণকারী ইউরোপ সফর করেন।এদের মাঝে দুজন ভ্রমণকারী, রিফালাহ আল তাহতাভি ও মুহাম্মাদ আল সাফফার, এই ঘটনায় অবাক হন যে, ফরাসিগণ অনেক সময় তরুণ বালক সম্পর্কে ভালোবাসার কবিতাকে সামাজিক রীতিনীতি ও নৈতিকতা বজায় রাখার জন্য তাকে সুচিন্তিতভাবে ভুল অনুবাদ করে তার বদলে তরুণী বালিকার কথা লিখেছেন।
| 0.5 | 5,502.428873 |
20231101.bn_72190_32
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE
|
সমকামিতা
|
ইসরায়েলকে এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের মধ্যে সমকামীদের প্রতি সবচেয়ে সহনশীল দেশ বলে মনে করা হয়, এবং তেল আবিবকে একারণে "মধ্যপ্রাচ্যের পুরুষ সমকামী রাজধানী" নামে ডাকা হয়, যা বিশ্বের সমকামীদের প্রতি সবচেয়ে বন্ধুসুলভ শহরগুলোর মধ্যে অন্যতম হিসেবে বিবেচিত হয়। সমকামিতার সমর্থনে তেল আভিভে প্রতি বছর বার্ষিক গৌরব মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
| 0.5 | 5,502.428873 |
20231101.bn_72190_33
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A6%AE%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%A4%E0%A6%BE
|
সমকামিতা
|
অন্যদিকে, মধ্যপ্রাচ্যের অনেক সরকার প্রায়শই সমকামিতাকে এড়িয়ে যায়, এর অস্তিত্বকে অস্বীকার করে এবং একে অপরাধ হিসেবে সংজ্ঞায়িত করে। মুসলিম দেশসমূহের সবগুলোতেই সমকামিতা অবৈধ। বহু মুসলিম দেশে সমলিঙ্গীয় যৌনসংগমের ফলে আইনগতভাবে মৃত্যুদণ্ডের সাজা প্রদান করা হয়, এরা হল: সৌদি আরব, ইরান, মোরিতানিয়া, উত্তর নাইজেরিয়া, সুদান, এবং ইয়েমেন। ইরানের রাষ্ট্রপতি মাহমুদ আহমেদিনেজাদ ২০০৭ সালে কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে তার বক্তব্য প্রদানকালে বলেন যে, ইরানে কোন সমকামী লোকজন নেই। সম্ভবত, এর একটি কারণ হতে পারে যে, তারা সরকারি তহবিল না পাওয়া অথবা পরিবার কর্তৃক ত্যাজ্য হওয়ার ভয়ে তাদের যৌন পরিচয়কে লুকিয়ে রাখে।
| 0.5 | 5,502.428873 |
20231101.bn_18294_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
|
বঙ্গাব্দ
|
বাংলা বর্ষপঞ্জি বা বঙ্গাব্দ হলো ভারতীয় উপমহাদেশের বঙ্গ অঞ্চলে ব্যবহৃত একটি সৌর বর্ষপঞ্জি। বর্ষপঞ্জিটির একটি সংশোধিত সংস্করণ বাংলাদেশের জাতীয় ও সরকারি বর্ষপঞ্জি হিসেবে ব্যবহৃত হয় এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা ও আসাম রাজ্যে বর্ষপঞ্জিটির পূর্ববর্তী সংস্করণ অনুসরণ করা হয়। বাংলা বর্ষপঞ্জিতে নববর্ষ পহেলা বৈশাখ নামে পরিচিত।
| 0.5 | 5,491.46976 |
20231101.bn_18294_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
|
বঙ্গাব্দ
|
বাংলা সনকে বলা হয় বাংলা সংবৎ বা বঙ্গাব্দ, এখানে একটি শূন্য বছর আছে, যা শুরু হয় ৫৯৩/৫৯৪ খ্রিস্টাব্দে। এটি যদি পহেলা বৈশাখের আগে হয় তবে গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জির খ্রিস্টাব্দ বা সাধারণ সালের বছরের তুলনায় ৫৯৪ বছর কম, অথবা পহেলা বৈশাখের পরে হলে ৫৯৩ বছর কম হবে।
| 0.5 | 5,491.46976 |
20231101.bn_18294_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
|
বঙ্গাব্দ
|
বাংলা বর্ষপঞ্জির সংশোধিত সংস্করণ ১৯৮৭ সালে বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে গৃহীত হয়। ভারতের বাঙালি সম্প্রদায়ের মধ্যে ঐতিহ্যগত ভারতীয় হিন্দু বর্ষপঞ্জি ব্যবহার অব্যাহত রয়েছে ও এটি হিন্দু উৎসবসমূহ নির্ধারণ করে।
| 0.5 | 5,491.46976 |
20231101.bn_18294_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
|
বঙ্গাব্দ
|
কিছু ইতিহাসবিদ ৭ম শতাব্দীর হিন্দু রাজা শশাঙ্ককে বাংলা বর্ষপঞ্জি প্রবর্তনকারী বলে মনে করেন, যার শাসনকাল ৫৯৪ খ্রিস্টাব্দ থেকে শুরু হয়েছে বলে মনে করা হয়। বঙ্গাব্দ (বাংলা সন) শব্দটি আকবরের সময়কালের চেয়ে বহু শতাব্দী পুরনো দুটি শিব মন্দিরেও পাওয়া যায়, যা থেকে বোঝা যায় যে আকবরের সময়ের অনেক আগে থেকেই একটি বাংলা বর্ষপঞ্জি বিদ্যমান ছিল।
| 0.5 | 5,491.46976 |
20231101.bn_18294_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
|
বঙ্গাব্দ
|
প্রাচীনকালে হিন্দুরা একটি বর্ষপঞ্জি পদ্ধতি গড়ে তুলেছিল। ছয়টি প্রাচীন বেদাঙ্গের মধ্যে একটি যার নাম জ্যোতিষ, হল সময় ধরে রাখার জন্য জ্যোতির্বিজ্ঞানী সংস্থার গতিবিধি নজরদারি ও ভবিষ্যদ্বাণী করার বৈদিক যুগের ক্ষেত্র। এটি প্রাচীন ভারতীয় সংস্কৃতি বৈদিক আচার-অনুষ্ঠানের জন্য একটি পরিশীলিত সময় বজায় রাখার পদ্ধতি ও বর্ষপঞ্জি তৈরি করেছিল।
| 1 | 5,491.46976 |
20231101.bn_18294_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
|
বঙ্গাব্দ
|
হিন্দু বিক্রমীয় বর্ষপঞ্জির নামকরণ করা হয়েছে রাজা বিক্রমাদিত্যর নামানুসারে এবং শুরু হয় ৫৭ খ্রিস্টপূর্বাব্দে। ভারতের গ্রামীণ বাঙালি সম্প্রদায়গুলোয়, ভারত ও নেপালের অন্যান্য অঞ্চলের মতো বাংলা বর্ষপঞ্জি "বিক্রমাদিত্য" নামে পরিচিত। যাইহোক, এই যেখানে এটি ৫৭ খ্রিস্টপূর্বাব্দে শুরু হয় অঞ্চলগুলোর বিপরীতে বাংলা বর্ষপঞ্জি ৫৯৩ থেকে শুরু হয় যা প্রস্তাব করে যে প্রারম্ভিক সূত্রের বছরটি কিছু সময়ে সামঞ্জস্য করা হয়েছিল।
| 0.5 | 5,491.46976 |
20231101.bn_18294_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
|
বঙ্গাব্দ
|
বিভিন্ন রাজবংশ যাদের অঞ্চল বাংলায় বিস্তৃত ছিল, ১৩শ শতাব্দীর আগে তারা বিক্রমীয় বর্ষপঞ্জি ব্যবহার করত। উদাহরণস্বরূপ, পাল সাম্রাজ্যের যুগে সৃষ্ট বৌদ্ধ গ্রন্থ ও শিলালিপিতে "বিক্রম" ও আশ্বিনের মতো মাসগুলোর উল্লেখ রয়েছে, একটি পদ্ধতি প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় ভারতীয় উপমহাদেশের অন্যত্র সংস্কৃত গ্রন্থে পাওয়া যায়।
| 0.5 | 5,491.46976 |
20231101.bn_18294_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
|
বঙ্গাব্দ
|
হিন্দু পণ্ডিতরা সূর্য, চাঁদ ও গ্রহের চক্র পর্যবেক্ষণ এবং গণনা করে সময় রাখার চেষ্টা করতেন। সূর্য সম্পর্কে এই গণনাগুলো সংস্কৃতের বিভিন্ন জ্যোতির্বিদ্যা সংক্রান্ত গ্রন্থে দেখা যায়, যেমন: ৫ম শতাব্দীতে রচিত আর্যভট্টের আর্যভট্টিয়া, লতাদেবের ৬ষ্ঠ শতাব্দীর রোমাক ও বরাহমিহির দ্বারা পঞ্চ সিদ্ধান্তিক, ব্রহ্মগুপ্তের ৭ম শতাব্দীর খন্ডখ্যাদ্যাক এবং অষ্টম শতাব্দীর সিদ্ধাধিশ্যাক। এই গ্রন্থগুলো সূর্য ও বিভিন্ন গ্রহ উপস্থাপন করে এবং সংশ্লিষ্ট গ্রহের গতির বৈশিষ্ট্যগুলো অনুমান করে। সূর্যসিদ্ধান্ত-এর মতো অন্যান্য গ্রন্থগুলো তম শতাব্দী থেকে ১০ম শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে সম্পূর্ণ হয়েছে বলে জানা যায়।
| 0.5 | 5,491.46976 |
20231101.bn_18294_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%A6
|
বঙ্গাব্দ
|
পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, আসাম ও ঝাড়খণ্ডের মতো ভারতীয় রাজ্যে বাঙালিদের দ্বারা ব্যবহৃত বর্তমান বাংলা বর্ষপঞ্জিটি সংস্কৃত পাঠ সূর্য সিদ্ধান্ত-এর উপর ভিত্তি করে তৈরি। এটি প্রথম মাস বৈশাখ হিসেবে মাসগুলোর ঐতিহাসিক সংস্কৃত নাম ধরে রেখেছে। তাদের বর্ষপঞ্জিটি হিন্দু বর্ষপঞ্জি পদ্ধতির সাথে আবদ্ধ থাকে ও বিভিন্ন বাঙালি হিন্দু উৎসব নির্ধারণ করতে ব্যবহৃত হয়।
| 0.5 | 5,491.46976 |
20231101.bn_43022_0
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE
|
ভালোবাসা
|
ভালোবাসা একটি মানবিক অনুভূতি এবং আবেগকেন্দ্রিক একটি অভিজ্ঞতা। বিশেষ কোন মানুষের জন্য স্নেহের শক্তিশালী বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে ভালোবাসা। ভালোবাসাকে বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ভাগ করা যায়। যেমন একজন মায়ের ভালবাসা একজন সঙ্গীর ভালবাসা থেকে আলাদা, যা আবার খাবারের প্রতি ভালবাসা থেকে ভিন্ন। সাধারণত, ভালোবাসা বলতে একটি তীব্র আকর্ষণ এবং মানসিক সংযুক্তির অনুভূতিকে বোঝায়।
| 0.5 | 5,441.895348 |
20231101.bn_43022_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE
|
ভালোবাসা
|
ভালোবাসাকে ইতিবাচক এবং নেতিবাচক উভয়ই মনে করা হয়। এর গুণগুলো মানুষের উদারতা, সহানুভূতি এবং স্নেহের প্রতিনিধিত্ব করে যেমন অন্যের ভালোর জন্য নিঃস্বার্থ থাকা এবং উদ্বেগ প্রকাশ করা। এর বিপরীতে আছে নৈতিক ক্রুটি,অহংকার,স্বার্থপরতা,আত্ম-প্রেম এবং অহংবোধ যা মানুষকে এক ধরনের উন্মাদনা, আবেশ বা সহনির্ভরতার দিকে নিয়ে যেতে পারে। ভালোবাসা অন্যান্য মানুষ, নিজের বা প্রাণীদের প্রতি সহানুভূতিশীল এবং স্নেহপূর্ণ কাজকে বর্ণনা করতে পারে। এটি বিভিন্নভাবে আন্তঃব্যক্তিক সম্পর্কের একটি প্রধান সহায়কের ভূমিকা পালন করে। কেন্দ্রীয় মনস্তাত্ত্বিক গুরুত্বের কারণে, ভালোবাসা সৃজনশীল শিল্পকলার সবচেয়ে সাধারণ বিষয়গুলোর মধ্যে অন্যতম। ভালোবাসাকে এমন একটি ফাংশন বলা হয় যা মানুষকে হুমকির বিরুদ্ধে একত্রে রাখে এবং প্রজাতির ধারাবাহিকতাকে সহজতর করে।
| 0.5 | 5,441.895348 |
20231101.bn_43022_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE
|
ভালোবাসা
|
প্রাচীন গ্রীক দার্শনিকরা ভালোবাসার ছয়টি রূপ শনাক্ত করেছিলেন: যেগুলো মূলত, পারিবারিক ভালোবাসা (গ্রিক: স্টার্জে), বন্ধুত্বপূর্ণ ভালোবাসা বা প্লেটোনিক ভালোবাসা (ফিলিয়া), রোমান্টিক ভালোবাসা (ইরোস),নিজেকে-ভালোবাসা (ফিলাউটিয়া), অতিথিকে ভালোবাসা (জেনিয়া) এবং ঐশ্বরিক বা নিঃশর্ত ভালবাসা (আগাপে)। আধুনিক লেখকগণ ভালোবাসার আরও কিছু বৈচিত্র্য শনাক্ত করেছেন; যেমন: প্রতিদানহীন ভালোবাসা, শুন্য ভালোবাসা, মুগ্ধ ভালোবাসা,পরিপূর্ণ ভালোবাসা, দরদী ভালোবাসা,আত্মভালোবাসা এবং সৌজন্যমূলক ভালোবাসা। এছাড়াও বিভিন্ন সংস্কৃতিতে রেন, ইউয়ানফেন, মামিহলাপিনাতাপাই, কাফুনে, কামা, ভক্তি, মৈত্রী, ইশক, চেসেড, আমোর, চ্যারিটি, সওদাদের মতো সাংস্কৃতিকভাবে অনন্য শব্দসমূহ ভালোবাসার সংজ্ঞা হিসাবে ব্যবহৃত হয়।
| 0.5 | 5,441.895348 |
20231101.bn_43022_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE
|
ভালোবাসা
|
গত দুই দশকে আবেগের উপর বৈজ্ঞানিক গবেষণা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ভালোবাসার রঙ চাকা তত্ত্ব থেকে তিনটি প্রাথমিক, তিনটি মাধ্যমিক এবং নয়টি তৃতীয় স্তরের ভালোবাসার পরিচয় পাওয়া যায়, যেগুলোকে একটি রঙের চাকায় বর্ণনা করা হয়। ভালোবাসার ত্রিভুজ তত্ত্ব পরামর্শ দেয় "ঘনিষ্ঠতা, আবেগ এবং প্রতিশ্রুতি" ভালোবাসার মূল উপাদান। ভালোবাসার অতিরিক্ত ধর্মীয় বা আধ্যাত্মিক অর্থ রয়েছে। ব্যবহার এবং অর্থের এই বৈচিত্র্য এর সাথে জড়িত অনুভূতিগুলোর জটিলতার সাথে মিলিত হয়ে অন্যান্য মানসিক অবস্থার তুলনায় ভালোবাসাকে সংজ্ঞায়িত করা অস্বাভাবিকভাবে কঠিন করে তোলে।
| 0.5 | 5,441.895348 |
20231101.bn_43022_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE
|
ভালোবাসা
|
ভালোবাসার সংজ্ঞা বিতর্ক, অনুমান, এবং অর্ন্তদর্শনের উপর প্রতিষ্ঠিত। অনেকেই ভালোবাসার মত একটি সর্বজনীন ধারণাকে আবেগপ্রবণ ভালোবাসা, কল্পনাপ্রবণ ভালোবাসা কিংবা প্রতিশ্রুতিপূর্ণ ভালোবাসা এসব ভাগে ভাগ করার পক্ষপাতী নন। তবে এসব ভালোবাসাকে শারীরিক আকর্ষণের ওপর ভিত্তি করে শ্রেণীবিন্যাস করা যেতে পারে। সাধারণ মতে, ভালোবাসাকে একটি ব্যক্তিগত অনুভূতি হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যেটা একজন মানুষ অপর আরেকজন মানুষের প্রতি অনুভব করে। কারো প্রতি অতিরিক্ত যত্নশীলতা কিংবা প্রতিক্ষেত্রে কারো উপস্থিতি অনুভব করা ভালোবাসার সাথেই সম্পর্কযুক্ত। অধিকাংশ প্রচলিত ধারণায় ভালোবাসা, নিঃস্বার্থতা, স্বার্থপরতা, বন্ধুত্ব, মিলন, পরিবার এবং পারিবারিক বন্ধনের সাথে গভীরভাবে যুক্ত।
| 1 | 5,441.895348 |
20231101.bn_43022_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE
|
ভালোবাসা
|
ভালোবাসার সাধারণ এবং বিপরীত ধারণার তুলনা করে ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে ভালোবাসাকে জটিলভাবে বিচার করা যায়। ধনাত্মক অনুভূতির কথা বিবেচনা করে ভালোবাসাকে ঘৃণার বিপরীতে স্থান দেওয়া যায়। ভালোবাসায় যৌনকামনা কিংবা শারীরিক লিপ্সা অপেক্ষাকৃত গৌণ বিষয়। এখানে মানবিক আবেগটাই বেশি গুরুত্ব বহন করে। কল্পনাবিলাসিতার একটি বিশেষ ক্ষেত্র হচ্ছে এই ভালোবাসা। ভালোবাসা সাধারণত কেবল বন্ধুত্ব নয়। যদিও কিছু সম্পর্ককে অন্তরঙ্গ বন্ধুত্ব বলেও অভিহিত করা যায়।
| 0.5 | 5,441.895348 |
20231101.bn_43022_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE
|
ভালোবাসা
|
বলা যেতে পারে যে মানুষ একটি বস্তু, নীতি বা লক্ষ্যকে ভালোবাসে যার প্রতি তারা গভীরভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং যা অত্যন্ত মূল্যবান। উদাহরণস্বরূপ,স্বেচ্ছাসেবক কর্মীদের "ভালবাসার" কারণ কখনও কখনও আন্তঃব্যক্তিক ভালোবাসা নয় বরং নৈর্ব্যক্তিক ভালোবাসা। পরার্থপরতা এবং দৃঢ় আধ্যাত্মিক বা রাজনৈতিক প্রত্যয় থেকে এর জন্ম হতে পারে। মানুষ বিভিন্ন বস্তু, প্রাণী বা ক্রিয়াকলাপকে "ভালবাসতে" পারে যদি তারা নিজেদেরকে বন্ধনে আবদ্ধ করে বা সেই জিনিসগুলোর সাথে একাত্মতা অনুভব করে। যদি যৌন আবেগও জড়িত থাকে তবে এই অনুভূতিকে যৌন বিকৃতি বলা হয়।
| 0.5 | 5,441.895348 |
20231101.bn_43022_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE
|
ভালোবাসা
|
যৌনতার জৈবিক মডেলকে স্তন্যপায়ী প্রাণীর একটি ড্রাইভ অর্থাৎ তাড়না হিসাবে মনে করা হয় যা অত্যধিক ক্ষুধা বা তৃষ্ণার মতো। হেলেন ফিশার প্রেম বিষয়ে একজন নেতৃস্থানীয় বিশেষজ্ঞ। প্রেমের অভিজ্ঞতাকে তিনি তিনটি আংশিক ওভারল্যাপিং পর্যায়ে বিভক্ত করেছেন: উদাহরণস্বরূপ, কামনা, আকর্ষণ, এবং সংযুক্তি। কামনা হল যৌন বাসনা পূরণ করার জন্য এক ধরনের অনুভূতি। রোমান্টিক আকর্ষণ মূলত নির্ধারণ করে কোন ব্যক্তির সঙ্গী কতটা আকর্ষণীয় তার উপর। তাছাড়া আরও কিছু বিষয় আছে, যেমন, একই সাথে একটি বাড়িতে অবস্থান করা, পিতামাতার প্রতি কর্তব্য, পারস্পরিক প্রতিরক্ষা এবং নিরাপত্তা সংক্রান্ত অনুভূতিগুলিও জড়িত থাকে। এই তিনটি রোমান্টিক শৈলীগুলির সাথে নিউরাল সার্কিটগুলি, নিউরোট্রান্সমিটার এবং তিনটি আচরণগত নিদর্শন সংযুক্ত সব সময় কার্যকর ভূমিকা পালন করে।
| 0.5 | 5,441.895348 |
20231101.bn_43022_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE
|
ভালোবাসা
|
কামনা হল যৌন বাসনার প্রাথমিক ধাপ যা টেস্টোস্টেরন এবং এস্ট্রোজেনের মতো রাসায়নিক পদার্থ বর্ধিত ত্যাগ করে। এর প্রভাব কয়েক সপ্তাহ বা কয়েক মাস পর্যন্ত স্থায়ী হয়। আকর্ষণ আরও স্বতন্ত্র এবং রোমান্টিক হয় একটি নির্দিষ্ট সঙ্গীর জন্য, যার মাধ্যমে একটি স্বতন্ত্র লালসা বিকশিত হয়। স্নায়ুবিজ্ঞানের সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে যে, মানুষ মূলত প্রেমে পড়ে যখন তার মস্তিষ্ক নিয়মিত একটি নির্দিষ্ট সেটের রাসায়নিক পদার্থ ত্যাগ করে। উদাহরণস্বরূপ, নিউরোট্রান্সমিটার হরমোন, ডোপামিন, নোরপাইনফ্রাইন, এবং সেরোটোনিন এর কথা উল্লেখ করা যেতে পারে। অ্যামফিটামিন এক ধরনের পদার্থ ত্যাগ করে যার ফলে মস্তিষ্কের কেন্দ্রীয় অংশ সক্রিয় হয়ে ওঠে, হৃৎস্পন্দনের হার বৃদ্ধি পায়, ক্ষুধা এবং ঘুম হ্রাস পায়, এবং উত্তেজনা বেড়ে যায়। গবেষণায় দেখা গেছে যে, এই পর্যায় সাধারণত দেড় থেকে তিন বছর পর্যন্ত স্থায়ী হয়।
| 0.5 | 5,441.895348 |
20231101.bn_434822_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
|
পরীমনি
|
১৯৯২ সালের ডিসেম্বর মাসে বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের সাতক্ষীরা জেলায় এক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন পরীমনি। তার পারিবারিক নাম শামসুন্নাহার স্মৃতি। উনিশ শতকের শেষের দিকে পরীমনির মা সালমা সুলতানা ঢাকায় একটি বাসায় রহস্যময়ভাবে এক দুর্ঘটনায় আগুনে পুড়ে গুরুতরভাবে দগ্ধ হন। এ সময় পরীর বাবা মনিরুল ইসলাম তার মাত্র তিন বছরের সন্তান পরীমনিকে নিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছিলেন। ঢাকায় এক হাসপাতালে কিছুদিন তার দগ্ধ স্ত্রীর চিকিৎসা করান তিনি। সেসময় পরীকে তার নানা শামসুল হক গাজীর কাছে রেখে যান। এর দুই মাস পরেই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন পরীর মায়ের মৃত্যু হয়। এবং তিন বছর বয়সেই মা-হারা হন পরীমনি। বেলায়েত হোসেন পরীমনির ছোটবেলার ঘটনা বর্ণনা দিতে গিয়ে আরও বলেন, তিনবছর বয়সী ছোট শিশু পরীমনি তারপর থেকে তার নানা-নানি ও খালার কাছে লালিত-পালিত হয়েছেন।
| 0.5 | 5,418.695405 |
20231101.bn_434822_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
|
পরীমনি
|
পরবর্তীতে তার বাবারও মৃত্যু হয়। পরীমনির বাবার খুনের বিষয়ে তার ছোট খালা তাসলিমা পাপিয়া ব্যাখ্যা করে বলেন, স্মৃতির বাবা মনিরুল ইসলাম ছিলেন নড়াইল জেলার লোহাগড়া উপজেলার পুলিশ কনস্টেবল। ২০১২ সালে কোনো একটা সুনির্দিষ্ট কারণে তার সেই চাকরি চলে যায়। এবং তখন থেকেই তিনি গ্রামের বাড়িতে থেকে ব্যবসা করতেন। তাসলিমা পাপিয়া আরও বলেন, তিনি শুনেছেন হয়তো সেই ব্যবসাই বিরোধ নিয়ে প্রতিপক্ষের লোকজন মনিরুলকে কুপিয়ে হত্যা করেছিল। ছোট পরীমনি বড় হয়েছেন পিরোজপুরের নানা শামসুল হক গাজীর কাছে।
| 0.5 | 5,418.695405 |
20231101.bn_434822_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
|
পরীমনি
|
পরীমনির নানা-নানি দুজনেই ছিলেন স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকা। তিনি তার মাতৃশিক্ষায়তন সহ মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক শেষ করেন পিরোজপুরে। তিনি তার স্নাতকশিক্ষায় প্রথমে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিগ্রি কলেজে ভর্তি হয়েছিলেন তবে শিক্ষাগ্রহণ শুরু করেননি। এ কলেজের অধ্যক্ষ জাহাঙ্গীর কবিরের ভাষ্যে, "স্মৃতি ২০১১–১২ সাল নাগাদ ভগীরথপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে জিপিএ ৩.৫ পেয়ে ভর্তি হওয়ার জন্য এলেও সেখানে তিনি ভর্তিরত অবস্থায় আর কলেজে আসেনি"। পরিবর্তে তিনি সাতক্ষীরা সরকারি কলেজে বাংলা বিভাগে স্নাতক পড়াকালীন ২০১১ সালে ঢাকায় চলে আসেন এবং বুলবুল ললিতকলা একাডেমিতে নাচ শেখেন।
| 0.5 | 5,418.695405 |
20231101.bn_434822_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
|
পরীমনি
|
পরি তার বাবার মতো পুলিশ হতে চেয়েছিলেন, তবে তিনি তার কর্মজীবন শুরু করেন মডেলিং এর মাধ্যমে। কর্মজীবনের শুরুতে মডেল ছাড়াও তিনি বিভিন্ন নৃত্যানুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন এবং টিভি নাটকে অভিনয় করেন। তিনি মডেলিং থেকে ছোটপর্দায় এবং তারপর রূপালী পর্দায় অভিনয় শুরু করেন। অভিনয় জীবন শুরু করেন টিভি নাটকে অভিনয়ের মাধ্যমে। তিনি সেকেন্ড ইনিংস, এক্সক্লুসিভ, এক্সট্রা ব্যাচেলর, নারী ও নবনীতা তোমার জন্য এ চারটি ধারাবাহিক নাটকে কাজ করেছেন। এর মধ্যে জাকারিয়া শৌখিন রচিত নারী ও নবনীতা তোমার জন্য নাটকে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন।এ নাটকে আমিন খান, পপি তার সহশিল্পী ছিলেন। প্রথম অভিনীত নাটকেই তিনি ইলিয়াস কাঞ্চন এবং চম্পার সাথে অভিনয় করেন।
| 0.5 | 5,418.695405 |
20231101.bn_434822_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
|
পরীমনি
|
মুক্তির আগেই ২৩টি চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়ে রীতিমত হৈ চৈ ফেলে দিয়েছিলেন পরী মনি। ছবি মুক্তির আগেই মিডিয়ায় নানা ধরনের খবরের জন্ম দিয়ে আলোচিত-সমালোচিত হয়েছেন তিনি। শাহ আলম মন্ডল পরিচালিত ভালোবাসা সীমাহীন তার অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র। কিন্তু তিনি আলোচনায় আসেন নজরুল ইসলাম খানের রানা প্লাজা চলচ্চিত্রে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার পর থেকে। পরবর্তীতে ওয়াজেদ আলী সুমন পরিচালিত পাগলা দিওয়ানা ও দরদিয়া, এস এ হক অলীকের আরো ভালোবাসবো তোমায় চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। ২০১৫ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত তার অন্যান্য উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রগুলো হল মনজুড়ে তুই, লাভার নাম্বার ওয়ান, নগর মাস্তান, মহুয়া সুন্দরী। ২০১৬ সালে মুক্তি পায় মন জানে না মনের ঠিকানা, পুড়ে যায় মন, ওয়াজেদ আলী সুমনের অ্যাকশনধর্মী রক্ত, এবং শফিক হাসানের ধূমকেতু। ২০১৭ সালে মুক্তি পায় কত স্বপ্ন কত আশা, আপন মানুষ, সোনা বন্ধু, এবং মালেক আফসারীর অন্তর জ্বালা। গিয়াসউদ্দিন সেলিমের স্বপ্ন জাল, ইনোসেন্ট লাভ, দেবাশীষ বিশ্বাসের মন জ্বলে, সৈকত নাসিরের পাষাণ, নদীর বুকে চাঁদ, এবং বুকের মাঝে প্রেমের আগুন।
| 1 | 5,418.695405 |
20231101.bn_434822_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
|
পরীমনি
|
পরীমনি একটি বাবিসাস পুরস্কার, তিনটি মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার এবং দুটি সিজেএফবি পারফরম্যান্স পুরস্কার সহ বেশ কয়েকটি পুরষ্কারের প্রাপক।
| 0.5 | 5,418.695405 |
20231101.bn_434822_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
|
পরীমনি
|
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ মো. জাহাঙ্গীর কবির ব্যখ্যা করে জানান, স্মৃতি ২০১০ সালে তার এসএসসি পাসের আগেই নানার কথামত গ্রামের জাকির হোসেনের ছেলে ইসমাইল হোসেনকে পারিবারিক ভাবে বিয়ে করেন। এবং সেই গ্ৰামের বাসিন্দারা আরও বর্ণনা করে বলেন, ইসমাইল তখন বেকার থাকায় মোটরসাইকেল কেনার জন্য টাকা চেয়েছিল যৌতুক হিসেবে কিন্তু তা দিতে না পারায়, পরী ও ইসমাইলের মধ্যে ঝামেলার সৃষ্টি হয়। এবং বিয়ের ২ বছর পর তাদের মধ্যে বিচ্ছেদ হয়।
| 0.5 | 5,418.695405 |
20231101.bn_434822_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
|
পরীমনি
|
তারপর ২৮ এপ্রিল ২০১২ সালে কেশবপুরের ফুটবলার ফেরদৌস কবীর সৌরভের সাথে পরীমনির বিয়ে হয়। এরপর সাংবাদিক তামিম হাসানের সাথে পরীমণির ২০১৬ সাল থেকে প্রেমের বন্ধনে চলা সম্পর্কটি ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ সালে বাগদানের মাধ্যমে বৈবাহিক সম্পর্কে পরিবর্তন করেন এবং পরে সংসার পাতেন। তবে তাদের মধ্যে এই সম্পর্কটিও বেশি দিন টিকেনি এবং পরবর্তীতে বিবাহবিচ্ছেদ হয়। ৯ মার্চ ২০২০ সালে তিনি সহকারী পরিচালক কামরুজ্জামান রনিকে তিন টাকা দেনমোহরে বিয়ে করেন। ঐ বছরেই তাদের বিচ্ছেদ হয়।
| 0.5 | 5,418.695405 |
20231101.bn_434822_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%AE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
|
পরীমনি
|
১৭ অক্টোবর ২০২১ সালে তিনি অভিনেতা শরিফুল রাজকে বিয়ে করেন। কয়েকমাস পর ২০২২ সালের ১০ জানুয়ারি নিজের গর্ভাবস্থার খবর গণমাধ্যমকে জানান পরীমনি। গর্ভাবস্থার খবর জানানোর আগ পর্যন্ত শরিফুল রাজের সাথে তার বিয়ের বিষয়টি তারা গোপন রাখেন। পরে ২২ জানুয়ারি তারা পুনরায় বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেন।২০২২ সালের ১০ আগষ্ট প্রথমবারের মতো তিনি পুত্র সন্তানের মা হন, যার নাম শাহীম মুহাম্মদ রাজ্য। ২০২৩ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর পরীমনি রাজের উদ্দেশে বিচ্ছেদের নোটিশ পাঠান। খবরটি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে জানতে পেরে পরদিন লোক পাঠিয়ে কাজী অফিস থেকে কাবিননামা ও ডিভোর্স–সংক্রান্ত চিঠি সংগ্রহ করেন শরিফুল রাজ।
| 0.5 | 5,418.695405 |
20231101.bn_1138_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
নেপাল
|
নেপালের ভূ-প্রকৃতি অত্যন্ত বৈচিত্র্যপূর্ণ নেপালের আকৃতি অনেকটা চতুর্ভুজের মত, প্রায় ৮০০ কিমি (৫০০মাইল) দৈর্ঘ্য এবং ২০০ কিমি (১২৫ মাইল) প্রস্থ। নেপালের মোট আয়তন প্রায় ১৪৭,১৮১ বর্গকিমি (৫৬,৮২৭ বর্গমাইল)। ভূ-প্রকৃতির বৈচিত্র্য অনুসারে নেপাল তিন ভাগে বিভক্ত- পর্বত, পাহাড়ী উঁচু ভূমি(Hill and Siwalik region) এবং নিচু সমতল ভূমি অর্থাৎ তরাই।প্রধান ভৌগোলিক ক্ষেত্র-
| 0.5 | 5,352.909406 |
20231101.bn_1138_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
নেপাল
|
নেপালের অর্থনীতি মূলত পর্যটন শিল্পের উপর নির্ভরশীল। প্রত্যেক বছর পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে হাজারো মানুষ নেপাল ভ্রমণ করে।
| 0.5 | 5,352.909406 |
20231101.bn_1138_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
নেপাল
|
সাম্প্রতিক সময়ে প্রচুর লোক দক্ষিণের সমতল ভূমি অর্থাৎ তরাই-এ বসবাস শুরু করলেও এখনো দেশের সিংহভাগ মানুষ বাস করে মধ্য উচ্চভূমিতে। উত্তরের পার্বত্য অঞ্চল জনবিরল। রাজধানী কাঠমান্ডু দেশের সবচেয়ে বড় শহর এবং এর জনসংখ্যা প্রায় ৮০০,০০০ (মেট্রোপলিটন এলাকায়: ১৫ লক্ষ)।
| 0.5 | 5,352.909406 |
20231101.bn_1138_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
নেপাল
|
নেপালি ভাষা নেপালের সরকারি ভাষা। এখানকার প্রায় ৬০% লোক নেপালি ভাষাতে কথা বলেন। এছাড়াও নেপালে আরও প্রায় ১২০টি ভাষা প্রচলিত। এদের মধ্যে মৈথিলী ভাষা (প্রায় ১১% বক্তা), ভোজপুরি ভাষা (প্রায় ৮%), মুর্মি ভাষা, নেওয়ারি ভাষা, এবং মগর ভাষা উল্লেখযোগ্য। আন্তর্জাতিক কর্মকাণ্ডে ইংরেজি ভাষা ব্যবহার করা হয়।
| 0.5 | 5,352.909406 |
20231101.bn_1138_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
নেপাল
|
নেপালের সংস্কৃতি হিন্দু এবং বৌদ্ধ সংস্কৃতির মিশ্রণে হয়েছে। নেপালের প্রধান পর্ব বিজয়া দশমী, বুদ্ধ জয়ন্তী, তিহার, ল্হোসার আদি।নেপালের রাষ্ট্রীয় পোশাক দৌরা সুরুৱাল (পুরুষ) এবং সারী (মহিলা)।
| 1 | 5,352.909406 |
20231101.bn_1138_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
নেপাল
|
নেপালের সংস্কৃতি অনেকগুলো দেশীয়, আদিবাসী গোষ্ঠীর সংস্কৃতির সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে, ফলে নেপাল এক বহুসাংস্কৃতিক রাষ্ট্র। নেপালের সংস্কৃতি বেশ সমৃদ্ধ এবং বৈচিত্র্যপূর্ণ, বিশেষকরে নেওয়ার জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতি। নেওয়ার জনগোষ্ঠী অনেকগুলো পার্বণ পালন করে এবং তারা তাদের গান ও নাচের জন্য সুপরিচিত।
| 0.5 | 5,352.909406 |
20231101.bn_1138_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
নেপাল
|
নেপালের সাধারণ খাদ্যতালিকা- ডাল-ভাত-তরকারী, এর সাথে থাকে আচার বা চাটনী। নিচু সমতল ভূমিতে ঘরের কাঠামো তৈরির প্রধান উপকরণ বাঁশ, গোবর মিশ্রিত কাদা দিয়ে ঘরের দেয়াল তৈরি করা হয়। এধরনের ঘর শীতের দিনে বেশ গরম এবং গরমের দিনে বেশ ঠান্ডা থাকে।
| 0.5 | 5,352.909406 |
20231101.bn_1138_16
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
নেপাল
|
নেওয়ারী সঙ্গীতে ঐকতান সৃষ্টির জন্য বিভিন্ন ধরনের বাদ্যযন্ত্র ব্যবহৃত হয়, অধিকাংশই বাজাতে হয় ঘষে ঘষে, তবে বাঁশি ও বাঁশিজাতীয় আরো কিছু বাদ্যযন্ত্র রয়েছে। তারযুক্ত বাদ্যযন্ত্র খুব কম ব্যবহৃত হয়। সঙ্গীত রয়েছে বিভিন্ন ব্যঞ্জনার, যা ভিন্ন ভিন্ন ঋতু এবং উৎসবকে মূর্ত করে তোলে। যেমন, পাহান চারে সঙ্গীত পরিবেশিত হয় অত্যন্ত দ্রুত লয়ে এবং ডাপা সঙ্গীত পরিবেশিত হয় খুব ধীর লয়ে। কিছু বাদ্যযন্ত্র আছে যেগুলো শুধুমাত্র যন্ত্রসঙ্গীতেই ব্যবহৃত হয়, যেমন- ধিমাই ও ভুসিয়া। ধিমাই বাজে সবচেয়ে উচ্চগ্রামে। পাহাড়গুলোতে ভিন্ন ভিন্ন জনগোষ্ঠীর নিজস্ব সঙ্গীত রয়েছে, লোকগীত বা লোক দোহারী অত্যন্ত জনপ্রিয়। লোকগাঁথা নেপালী সমাজ ও সংস্কৃতির সাথে ওতপ্রোতভাবে মিশে আছে। চিরায়ত লোকগল্পগুলোর মূলে রয়েছে দৈনন্দিন বাস্তবতা, প্রেম-ভালবাসা, যুদ্ধ-বিগ্রহ, দানব, দেবতা যার মধ্য দিয়ে প্রকাশ পায় প্রচলিত বিশ্বাস ও সংস্কৃতি। অনেক নেপালী লোককাহিনী গান ও নাচ সহযোগে পরিবেশিত হয়।
| 0.5 | 5,352.909406 |
20231101.bn_1138_17
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%B2
|
নেপাল
|
বন্যপ্রাণী বৈচিত্র্যা নেপালের একটি উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ঠ ।অত্যন্ত ঠান্ডা থেকে উষ্ণপ্রধান আবহাওয়ার তারতম্যের জন্য ,নেপালে উদ্ভিদ ও প্রাণীজগতে এক বিরাট বিভিন্নতা বা বৈচিত্র আছে। বন্যপ্রাণী পর্যটন এই দেশের অন্যতম পর্যটন।
| 0.5 | 5,352.909406 |
20231101.bn_1219_36
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
বিজ্ঞান
|
বিধিবদ্ধ বিজ্ঞান হল সাধারণ পদ্ধতিগুলোর বর্ণনা, বিশ্লেষন ও গবেষনাজনিত বিজ্ঞান। এর মধ্যে রয়েছে :গণিত, ব্যবস্থা তত্ত্ব, এবং তাত্ত্বিক কম্পিউটার বিজ্ঞান। বিধিবন্ধ বিজ্ঞান অন্য দুটি বিজ্ঞানের শাখার সাথে মিলে যায় কেননা এখানেও গবেষণা পরবর্তী জ্ঞানার্জনের জন্য পদ্ধতিগত ব্যবস্থা নেয়া হয় যেমন উদ্দেশ্য ঠিক করা, সর্তকভাবে ও পদ্ধতিগতভাবে গবেষণা করা। কিন্তু এগুলো পরীক্ষামূলক বিজ্ঞানের থেকে আলাদা কারন বিধিবদ্ধ বিজ্ঞান বিশেষভাবে ন্যায়িক কারনের উপর নির্ভর করে সারাংশ ধারণাগুলোকে যাচাই করতে, যার ফলে পরীক্ষামূলক প্রমাণের দরকার হয় না। বিধিবদ্ধ বিজ্ঞান হল প্রাথমিক/অগ্রীম পাঠ্য এবং এই বৈশিষ্ট্যের ফলে বিতর্ক রয়েছে যে আসলে এটি কোন বিজ্ঞান কিনা। তবুও বিধিবদ্ধ বিজ্ঞান প্রামানিক বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ক্যালকুলাস তৈরি করা হয়েছিল পদার্থের গতি বোঝার জন্য। প্রাকৃতিক বিজ্ঞান এবং সামাজিক বিজ্ঞানের যে ক্ষেত্রগুলো গণিতের উপর নির্ভরশীল তা হল গাণিতিক পদার্থবিজ্ঞান, গাণিতিক রসায়ন, গাণিতিক জীববিজ্ঞান, গাণিতিক অর্থায়ন, এবং গাণিতিক অর্থনীতি।
| 0.5 | 5,331.790629 |
20231101.bn_1219_37
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
বিজ্ঞান
|
ফলিত বিজ্ঞান হল বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি এবং জ্ঞান ব্যবহার করে বিশেষ উদ্দেশ্য সাধন করা। এর মধ্যে অনেক বিষয় অন্তর্ভুক্ত যেমন
| 0.5 | 5,331.790629 |
20231101.bn_1219_38
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
বিজ্ঞান
|
প্রকৌশল এবং চিকিৎসা বিজ্ঞান. প্রকৌশল বিদ্যা হল বৈজ্ঞানিক নীতিগুলো মেনে "রূপরেখা ও নকশা" করে কোন কিছু তৈরী করা যেমন ব্রীজ, টানেল, রোড, গাড়ি এবং বিল্ডিং ইত্যাদি। প্রকৌশল বিদ্যার মধ্যেই বিশেষ ভাগ রয়েছে যেগুলো বিশেষ বিশেষ ক্ষেত্র নিয়ে কাজ করে যেমন ফলিত গণিত। চিকিৎসা হল কোন রোগীর দেহকে পরীক্ষণ, রোগ নির্ণয় এবং আঘাত সারিয়ে তোলা ও রোগ নিরাময় করা। সমসাময়িক চিকিৎসার মধ্যে রয়েছে জৈবচিকিৎসা বিজ্ঞান, চিকিৎসা গবেষণা, জেনেটিক্স এবং রোগ বন্ধ করার চিকিৎসা প্রযুক্তি যেমন ঔষধ, চিকিৎসা যন্ত্রের ব্যবহার, সার্জারি এবং ঔষধ সেবার বাইরে অন্যান্য সেবা প্রদান। ফলিত বিজ্ঞানকে সাধারণ বিজ্ঞানের সাথে তুলনা করা হয় কিন্তু সাধারণ বিজ্ঞানের ক্ষেত্র হল প্রাকৃতিক ঘটনাবলির তত্ত্বগত এবং আইনগত উন্মেষজনিত বিষয়গুলি যার মাধ্যমে প্রাকৃতিক বিশ্বের নানা ঘটনা ব্যাখ্যা করা যায় এবং পূর্বাভাস প্রদান করা সম্ভব হয়।
| 0.5 | 5,331.790629 |
20231101.bn_1219_39
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
বিজ্ঞান
|
বৈজ্ঞানিক গবেষণাকে সাধারণ এবং ফলিত গবেষণা হিসেবে অভিহিত করা যায়। সাধারণ গবেষণা হল জ্ঞানের অন্বেষণ করা এবং ফলিত গবেষণা হল সাধারণ গবেষণা দ্বারা আহরিত জ্ঞান ব্যবহার করে কোন সমস্যার সমাধান খোজা। যদিও কিছু বৈজ্ঞানিক গবেষণা নির্দিষ্ট সমস্যাগুলির জন্য ফলিত গবেষণার মাধ্যমে করা হয়। তবুও আমাদের বোঝার বেশিরভাগ বিষয় সাধারণ গবেষণার উদ্দীপনামূলক উদ্যোগ থেকে আসে। এভাবে গবেষণার ফলসরূপ এটি আমাদের প্রযুক্তিগত অগ্রগতির দিকে নিয়ে যায় যা হয় অপরিকল্পিত হতে পারে আবার কখনও যা কল্পনাপ্রসূত ছিল না এমন ফলাফলের দিকে নিয়ে যায়।
| 0.5 | 5,331.790629 |
20231101.bn_1219_40
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
বিজ্ঞান
|
এই বিষয়টি মাইকেল ফ্যারাডে উল্লেখ্য করেছিলেন যখন তাকে প্রশ্ন করা হয়েছিল "মৌলিক গবেষণার ব্যবহার কী?" তিনি প্রতিক্রিয়া জানিয়েছিলেন যে: "স্যার, নতুন জন্মানো শিশুর ব্যবহার কী?"। উদাহরণস্বরূপ, মানুষের চোখের রড নামক কোষগুলোতে লাল আলোর প্রভাব সম্পর্কে গবেষণায় মনে হয়েছিল কোন বাস্তব উদ্দেশ্য নেই; অবশেষে, আবিষ্কার হয় যে আমাদের নাইট ভিশনে লাল আলো সমস্যা তৈরি করে না। সেই আবিষ্কার পরে জেট বিমান এবং হেলিকপ্টারের ককপিটে (এগুলো ছাড়াও অনেক কাজে ব্যবহৃত হয় যেমন অনুসন্ধান এবং উদ্ধারকারী দলের কাজে) লাল আলো ব্যবহার করা হয়। সর্বশেষে বলা যায়, অনেক সময় মৌলিক/সাধারণ গবেষণায় অপ্রত্যাশিত মোড় আসতে পারে এবং এমন কিছু ধারণা রয়েছে যাতে মনে করা হয় বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিগুলো ভাগ্য আহরনের জন্য নির্মিত।
| 1 | 5,331.790629 |
20231101.bn_1219_41
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
বিজ্ঞান
|
বৈজ্ঞানিক গবেষণায় বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় যার মাধ্যমে উদ্দেশ্যগতভাবে প্রকৃতির ঘটনাগুলোকে এমনভাবে ব্যাখ্যা করা হয় যাতে পরবর্তীতে তা যে কেউ পুনরায় একইভাবে সংগঠিত করতে পারে। ব্যাখ্যাসহ একটি অনুমানকল্প দাড় করানো হয় যেখানে সবচেয়ে সাধারণ ব্যাখ্যাটিই হল সঠিক ব্যাখ্যা এমন নীতি (পার্সিমনি) গ্রহণ করা হয় এবং সাধারণত যে সকল প্রতিষ্ঠিত নীতি, আইন, পদ্ধতি রয়েছে তাদের সাথে অনুমানকল্পটি ভালভাবে খাপ খাবে এমনটা আশা করা হয়। নতুন যে ব্যাখ্যা দাড় করানো হয় তা সব অবস্থাতেই একই ফলাফল দেবে কিনা তা দেখা হয়। পূর্বকল্পিত ধারণাগুলি আগেই ব্যাখ্যা করতে হবে যাতে পরীক্ষার সময় তাতে জালিয়াতি করা হয়নি তা ধরা পড়ে। কোন ভবিষ্যদ্বাণীকে অস্বীকার করা অগ্রগতির প্রমাণ। প্রাকৃতিক ঘটনাগুলোর ক্ষেত্রে এটি অর্ধেক করা হয় কিন্তু গবেষনাকৃত বিষয়টির আওতায় নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে তা পরীক্ষা করা যেতে পারে (পর্যবেক্ষণমূলক বিজ্ঞান যেগুলোতে ব্যবহৃত হয় যেমন ভূতত্ত্ব এবং জৌর্তিবিদ্যা সেখানে পূর্বঘোষিত পর্যবেক্ষণ করা যেতে পারে)। বিজ্ঞানের গবেষনায় কারন-প্রভাব সম্পর্ক নির্ণয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা খুবই গুরুত্বপূর্ণ (পারস্পরিক সম্পর্কের ভুলত্রুটি এড়াতে)।
| 0.5 | 5,331.790629 |
20231101.bn_1219_42
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
বিজ্ঞান
|
যখন কোন অনুমান অসন্তোষজনক প্রমাণিত হয় তখন এটি সংশোধন বা বাতিল করা হয়। যদি প্রকল্পটি পরীক্ষায় টিকে যায় তবে এটি একটি বৈজ্ঞানিক তত্ত্বের কাঠামোতে রূপান্তরিত করা হয়। যা নির্দিষ্ট প্রাকৃতিক ঘটনাগুলির আচরণের বর্ণনা দেওয়ার জন্য একটি যৌক্তিক, যুক্তিযুক্ত এবং স্বতন্ত্র মডেল বা কাঠামো হিসাবে বিবেচিত হয়। একটি তত্ত্ব সাধারণত একটি প্রকল্পের চেয়ে অনেক বিস্তৃত আকারের আচরণকে ব্যাখ্যা করে। সাধারণভাবে, একটি তত্ত্ব বৃহৎ পরিসরের অনুমানকল্প নিয়ে গঠিত হতে পারে। সুতরাং একটি তত্ত্ব হল এক ধরনের অনুমানকল্প যা আরও ব্যাপক সংখ্যক অনুমানের/হাইপোথিসিসের ব্যাখ্যা করতে পারে। সেই সূত্রে, তত্ত্বগুলি যে বৈজ্ঞানিক নীতিমালা অনুসারে প্রণয়ন করা হয় অনুমানকল্পও তা অনুসরণ করে চলে। অনুমানকল্প পরীক্ষা করার পাশাপাশি বিজ্ঞানীরা একটি মডেল তৈরি করতে পারেন - যে মডেলের মাধ্যমে যৌক্তিক, ভৌত বা গাণিতিক দিক থেকে প্রকাশ করা সম্ভব হবে। এবং সেই মডেল দ্বারা হাইপোথিসিস/অনুমানকল্প তৈরি করা যাবে এবং পর্যবেক্ষণযোগ্য ঘটনাগুলির উপর ভিত্তি করে যা পরীক্ষা করা সম্ভব হবে।
| 0.5 | 5,331.790629 |
20231101.bn_1219_43
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
বিজ্ঞান
|
হাইপোথিসিস পরীক্ষা করার সময় বিজ্ঞানীদের একটি নিদির্ষ্ট ফলাফল অর্জনের প্রতি দুর্বলতা থাকতে পারে। তাই এটি নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ যে বিজ্ঞান সম্পূর্ণভাবে এই পক্ষপাতকে দূর করতে পারে। পক্ষপাত দূরীকরণের জন্য সতর্কভাবে পরীক্ষামূলক নকশা, স্বচ্ছতা, এবং পরীক্ষামূলক ফলাফলগুলির একটি সম্পূর্ণ পিয়ার রিভিউ প্রক্রিয়া চালানো যেতে পারে এবং সবশেষে উপসংহার করা যেতে পারে। পরীক্ষার ফলাফল ঘোষিত বা প্রকাশিত হওয়ার পর স্বাধীন গবেষকদের কাজ হল গবেষণাটি কীভাবে পরীক্ষা করা হয়েছিল তা আবার পরীক্ষা করা এবং ফলাফলগুলি নির্ভরযোগ্য কিনা তা নির্ণয় করা। পরীক্ষাগুলো পরিচালনার জন্য সাধারণ অনুশীলন ব্যবস্থা অনুসরণ করা যেতে পারে। তাদেরকে তখনই সম্পূর্ণভাবে গ্রহণ করা হবে যখন বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি দ্বারা পুরোপুরি পক্ষপাতমূলক ফলাফলের প্রভাবকে কমিয়ে আনা সম্ভব হবে।
| 0.5 | 5,331.790629 |
20231101.bn_1219_44
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%9C%E0%A7%8D%E0%A6%9E%E0%A6%BE%E0%A6%A8
|
বিজ্ঞান
|
জন জিম্যান উল্লেখ্য করেন যে, বৈজ্ঞানিক জ্ঞান তৈরিতে আন্তঃবিষয়ক যাচাইযোগ্যতা থাকা জরুরী। জিম্যান দেখান কীভাবে যুগ যুগ ধরে বিজ্ঞানীরা একে অন্যের নমুনা চিহ্নিত করতে পারেন। তিনি এই চিহ্নিত করার সক্ষমতাকে বলেন "বোধগম্য সম্মতি"। তারপর তিনি বোধগম্য সম্মতিকে সর্বসম্মতিতে পরিচালনা করেন যা সকল নির্ভরযোগ্য জ্ঞানের মাইলফলক।
| 0.5 | 5,331.790629 |
20231101.bn_5114_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
|
যক্ষ্মা
|
যক্ষ্মা ফুসফুস থেকে অন্যান্য অঙ্গেও ছড়িয়ে পরতে পারে বিশেষ করে যাদের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল তাদের এবং বাচ্চাদের ক্ষেত্রে। তখন একে "অ-শ্বাসতন্ত্রীয় যক্ষ্মা" (Extrapulmonary Tuberculosis) বলা হয়, যেমন প্লুরাতে প্লুরিসি, কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রে মেনিনজাইটিস, লসিকাতন্ত্রে স্ক্রফুলা, প্রজনন তন্ত্রে প্রজনন তন্ত্রীয় যক্ষ্মা, পরিপাক তন্ত্রে পরিপাক তন্ত্রীয় যক্ষ্মা এবং অস্থিকলায় পট'স ডিজিস।
| 0.5 | 5,301.563166 |
20231101.bn_5114_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
|
যক্ষ্মা
|
বিশেষ ধরনের ছড়িয়ে যাওয়া যক্ষ্মাকে বলা হয় মিলিয়ারী যক্ষ্মা (Miliary tuberculosis)। অনেক ক্ষেত্রে ফুসফুসীয় এবং অ-ফুসফুসীয় যক্ষ্মা একসাথে বিদ্যমান থাক্তে পারে।
| 0.5 | 5,301.563166 |
20231101.bn_5114_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
|
যক্ষ্মা
|
পৃথিবীর যক্ষ্মা রোগীদের এক তৃতীয়াংশেরও বেশি (প্রায় অর্ধেক) ভারতীয় উপমহাদেশবাসী। জীবাণু শরীরে ঢুকলেই সবার যক্ষ্মা হয় না। যাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাদের ক্ষেত্রে যক্ষ্মা বেশি হয়।
| 0.5 | 5,301.563166 |
20231101.bn_5114_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A7%8D%E0%A6%AE%E0%A6%BE
|
যক্ষ্মা
|
বাতাসের মাধ্যমে যক্ষ্মা রোগের জীবাণু ছড়ায়। যক্ষ্মা রোগে আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি বা কাশির মাধ্যমে রোগের জীবাণু বাতাসে গিয়ে মিশে এবং রোগের সংক্রমণ ঘটায়।
| 0.5 | 5,301.563166 |
Subsets and Splits
No community queries yet
The top public SQL queries from the community will appear here once available.