_id
stringlengths 17
22
| url
stringlengths 42
314
| title
stringlengths 2
36
| text
stringlengths 100
7.67k
| score
float64 0.5
1
| views
float64 23
18.1k
|
---|---|---|---|---|---|
20231101.bn_76999_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
|
কালী
|
হিন্দু মহাকাব্য মহাভারতের ১০.৮.৬৪ শ্লোকে কালী আবির্ভূত হয়েছে। তাকে বলা হয় কালরাত্রি (আক্ষরিক অর্থে, "গাঢ় নীল রাত্রি") এবং স্বপ্নে পাণ্ডব সৈন্যদের কাছে দেখা যায়, শেষ পর্যন্ত, দ্রোণের পুত্র অশ্বত্থামার আক্রমণের সময় তিনি যুদ্ধের মধ্যে উপস্থিত হন। ইনি যুদ্ধে নিহত যোদ্ধৃবর্গ ও পশুদের আত্মা বহন করেন। এছাড়াও মহাভারতে ভদ্রকালীর উল্লেখ আছে, তিনি দেবী আদিশক্তি পার্বতীর রূপ। আবার হরিবংশ গ্রন্থে কালী নামে এক দানবীর উল্লেখ পাওয়া যায়।
| 0.5 | 4,626.532253 |
20231101.bn_76999_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
|
কালী
|
মার্কণ্ডেয় পুরাণে ৮৭, ৮৮,৮৯ তম কালীর আবির্ভাব, চণ্ডমুণ্ড ও রক্তবীজ বধের কাহিনী রয়েছে। এর মধ্যে রক্তবীজ বধের কাহিনী রোমহর্ষক। রক্তবীজ শুম্ভ-নিশুম্ভের অন্যতম সহচর, এই ভয়ঙ্কর মায়াবী অসুরের রক্তবিন্দু ভূমি স্পর্শ করলেই তা থেকে অবিকল আর এক অসুরের জন্ম হত। চণ্ড-মুণ্ড নিহত হতে অসুরসেনা যখন ক্ষীণবল ও হতোদ্যম, তখন রক্তবীজ দেবী চণ্ডিকা, মাতৃকা ও দেবীবাহিনীকে বীরবিক্রমে প্রত্যাঘাত করে। প্রতিটি রক্তবিন্দু থেকে এক একটি অবিকল দুর্ধর্ষ অসুর, এভাবে অল্প সময়েই রক্তবীজের প্রতিলিপি ঐ অসুরদের এক বিরাট বাহিনী গড়ে ওঠে।
| 0.5 | 4,626.532253 |
20231101.bn_76999_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%95%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%80
|
কালী
|
চামুণ্ডা সে প্রস্তাবমত রক্তবীজকুলের রক্তপান ও তাদের ভক্ষণ করতে করতে যুদ্ধক্ষেত্রে বিচরণ করতে থাকেন। এতে কিছুক্ষণেই মূল রক্তবীজ রক্তশূন্য হয়ে পড়লে চণ্ডিকা শূলাঘাতে তাঁকে বধ করেন।
| 0.5 | 4,626.532253 |
20231101.bn_89378_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%83%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
|
বয়ঃসন্ধি
|
ছেলেদের ক্ষেত্রে বয়ঃসন্ধিকালীন সময়ে তাদের পুরুষ স্তনগ্রন্থিতে পেশীর পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে থাকে এবং তা সুগঠিত হতে থাকে। এই পরিবর্তন বয়ঃসন্ধিকাল থেকে শুরু করে ৩০ বছরের অধিক বয়স পর্যন্ত ঘটতে পারে।
| 0.5 | 4,591.123485 |
20231101.bn_89378_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%83%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
|
বয়ঃসন্ধি
|
ছেলেদের বয়ঃসন্ধিকালীন সময়ে শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অংশ যেমন- পিঠ, কোমর, নিতম্ব ও উরুতে পেশীবৃদ্ধি হয় এবং সুগঠিত হয়। এই পরিবর্তন বয়ঃসন্ধিকাল থেকে শুরু করে ৩০ বছরের অধিক বয়স পর্যন্ত ঘটতে পারে।
| 0.5 | 4,591.123485 |
20231101.bn_89378_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%83%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
|
বয়ঃসন্ধি
|
বয়ঃসন্ধিকালীন সময় থেকে ছেলেদের দেহের হাড়ের গঠন বৃদ্ধি পেতে থাকে, মজবুত কাঠামো লাভ করতে থাকে এবং অনেক শরীরের অনেক জায়গার হাড় চওড়া হতে থাকে। এই পরিবর্তন বয়ঃসন্ধিকাল থেকে শুরু করে ৩০ বছরের অধিক বয়স পর্যন্ত ঘটতে পারে।
| 0.5 | 4,591.123485 |
20231101.bn_89378_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%83%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
|
বয়ঃসন্ধি
|
ছেলেদের ক্ষেত্রে শুক্রাশয়ের বৃদ্ধি হচ্ছে শারীরিকভাবে প্রতীয়মান হওয়া বয়ঃসন্ধির প্রথম লক্ষণ। একে গোন্যাডার্কি (gonadarche) বলে। এক বছর বয়স থেকে বয়ঃসন্ধির প্রারম্ভ পর্যন্ত ছেলেদের শুক্রাশয়ের বৃদ্ধি হয় খুবই কম। গড় হিসাব করলে আয়তন হয় ২-৩ সি.সি. (কিউবিক সেন্টিমিটার/ঘন সেন্টিমিটার) এবং দৈর্ঘ্য হয় ১.৫-২ সে.মি.। বয়ঃসন্ধি শুরুর মাধ্যমে শুক্রাশয়ের বৃদ্ধি শুরু হয়, এবং ছয় বছর পরে সর্বোচ্চ পরিপক্ব আকারপ্রাপ্ত হয়। যখন গড় আয়তন হয় ১৮-২০ সি.সি., যদিও সাধারণ জনসংখ্যার মধ্যে এ আয়তনের ব্যাপক পার্থক্য দেখা যায়।
| 0.5 | 4,591.123485 |
20231101.bn_89378_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%83%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
|
বয়ঃসন্ধি
|
শুক্রাশয়ের দুটি প্রাথমিক কাজ রয়েছে: প্রথমত হরমোন উৎপাদন এবং দ্বিতীয়তঃ শুক্রাণু উৎপাদন। লেডিগ কোষ, টেস্টোস্টেরন (যা নিচে আলোচনা করা হয়েছে) উৎপাদন করে, যা পুরুষের যৌন পরিপক্বতার বেশির ভাগ পরিবর্তনের কারণ। এছাড়া যৌনকামনা নিয়ন্ত্রণ করে। পুরুষের শুক্রাণু উৎপাদন, এবং যৌন-উর্বরতার বিকাশের সময়কাল খুব একটা সুনির্দিষ্ট নয়। বেশিরভাগ ছেলের বয়ঃসন্ধি পরিবর্তন শুরু হওয়ার পরবর্তী বছরেই সকালের প্রস্রাবে শুক্রাণু উপস্থিতি দেখতে পাওয়া যেতে পারে (এবং কারো ক্ষেত্রে আরো আগেই)। ছেলেদের মধ্যে ১৩ বছর বয়সেই প্রচ্ছন্ন উর্বরতা দেখতে পাওয়া যায়, কিন্তু ১৪-১৬ বছরের আগে পুরোপুরি উর্বরতা আসে না। যদিও, কারো ক্ষেত্রে এই প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয় অতি দ্রুত, মাত্র এক বছর পরেই।
| 1 | 4,591.123485 |
20231101.bn_89378_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%83%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
|
বয়ঃসন্ধি
|
নৈশকালীন শৈশ্নিক স্ফীতাবস্থা হল ঘুমের সময় এবং জেগে ওঠার সময় মানব শিশ্নের স্বতঃস্ফূর্ত উত্থান। একে নিদ্রা-সম্পর্কিত উত্থান সকালের মহিমা বা সকালের কাঠও বলা হয়ে থাকে। শারিরতাত্ত্বিক লিঙ্গোত্থান সমস্যা বা গভীর হতাশা বিহীন পুরুষগণ এই অভিজ্ঞতা লাভ করেন, সাধারণত একবার ঘুমের সময় তিন থেকে পাচবার, মূলত ক্রমাগত চোখের সরণজনিত ঘুমের সময়। এটি শিশ্নের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে অবদান রাখে বলে বিশ্বাস করা হয়।
| 0.5 | 4,591.123485 |
20231101.bn_89378_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%83%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
|
বয়ঃসন্ধি
|
শ্রোণীদেশীয় লোম (পিউবিক হেয়ার) সাধারণত যৌনাঙ্গ বৃদ্ধি শুরু হওয়ার কিছুদিন পরেই দেখা যায়। ছেলেদের পিউবিক হেয়ার সাধারণত সর্বপ্রথম দেখা যায় শিশ্নের গোড়ার দিকে। প্রথম কিছু চুলকে বলা হয় দ্বিতীয় পর্ব। তৃতীয় পর্ব শুরু হয় পরবর্তী ৬-১২ মাসের মধ্যে, যখন চুলের পরিমাণ অনেক বেড়ে যায়। চতুর্থ পর্বে, পিউবিক হেয়ার ঘন হয়ে “পিউবিক ট্রায়াঙ্গল” সম্পূর্ণ করে ফেলে। পঞ্চম পর্বে, পিউবিক হেয়ার নিচের দিকে ঊরুতে এবং উপরের দিকে নাভি পর্যন্ত বিস্তৃত হয়, যাকে তলপেটের চুল বা অ্যাবডোমিনাল হেয়ার বলা হয়।
| 0.5 | 4,591.123485 |
20231101.bn_89378_16
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%83%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
|
বয়ঃসন্ধি
|
শ্রোণীদেশীয় লোম দেখা দেয়ার কয়েক মাসের মধ্যেই অ্যান্ড্রোজেনের প্রভাবে শরীরের অন্যান্য অংশে ঘন চুলের অস্তিত্ব দেখা যায়। এদেরকে অ্যান্ড্রোজেনিক চুল বলে। চুলগুলো পর্যায়ক্রমে সারা শরীরে আবির্ভূত হয়। এচুল আবির্ভাবের ক্রমটি হলো: বগলের চুল, পায়ুদেশের চুল, গোঁফ, সাইডবার্ন চুল, অ্যারিওলার পার্শ্বদেশের চুল, এবং দাড়ি। এছাড়া বাহু, পা, বুক, স্তনগ্রন্থি, তলপেট এবং পেছনের চুল আরো বেশি ঘন হয়ে ওঠে। প্রায় ৫০ ভাগ প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষের শরীরের একটা বড়ো অংশ জুড়েই চুলের অস্তিত্ব দেখা যায়। তবে এ চুলের বৃদ্ধিকাল এবং পরিমাণ প্রজাতিভেদে বিভিন্নরকম হতে পারে। তবে সব পুরুষের শরীরে চুলের পরিমাণ এক হয়না। যেমন পৃথিবীর প্রায় অর্ধেক পুরুষের বুকে, নিতম্বে এবং শরীরের উপরের অংশে চুল হয়না। বয়ঃসন্ধির সময় পুরুষের ফেসিয়াল হেয়ার (মুখের চুল) সাধারণত একটি নির্দিষ্ট ক্রমে একে একে পরিলক্ষিত হয়। প্রথমে ফেসিয়াল হেয়ার দেখা যায় উপরের ঠোঁটের দুই কোণায়; সাধারণত ১৪ থেকে ১৬ বছর বয়সে। আস্তে আস্তে এই চুল সম্পূর্ণ উপরের ঠোঁটে বিস্তৃতি লাভ করে এবং গোঁফ-এ পরিণত হয়।
| 0.5 | 4,591.123485 |
20231101.bn_89378_17
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%83%E0%A6%B8%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A7%E0%A6%BF
|
বয়ঃসন্ধি
|
সাধারণত শ্রোণীদেশীয় লোম দেখা দেয়ার কয়েক মাসের মধ্যে ইস্ট্রোজেনের প্রভাবে শরীরের অন্যান্য অংশে ঘন চুলের অস্তিত্ব দেখা যায়। বিশেষ করে মেয়েদের ক্ষেত্রে হাতে, পায়ে, বগলে ও উরুতে চুলের অস্তিত্ব দেখা যায়। এটা সাধারণত ১৪-১৬ বছরের মধ্যে হয়। অনেক মেয়েদের মুখেও হালকা চুল গজাতে দেখা যায়।
| 0.5 | 4,591.123485 |
20231101.bn_9919_21
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%81%E0%A6%9C
|
ত্রিভুজ
|
AAS: একটি ত্রিভুজের দুটি কোণ এবং একটি সংশ্লিষ্ট (অ-অন্তর্ভুক্ত) বাহুর পরিমাপ এবং দৈর্ঘ্য যথাক্রমে অন্য ত্রিভুজের সমান। (এটি কখনও কখনও AAcorrS হিসাবে উল্লেখ করা হয় এবং তদুপরি ASA অন্তর্ভুক্ত করে।)
| 0.5 | 4,538.637836 |
20231101.bn_9919_22
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%81%E0%A6%9C
|
ত্রিভুজ
|
অতিভুজ-ভূমি (HL) উপপাদ্য: একটি সমকোণী ত্রিভুজের অতিভুজ এবং ভূমি অন্য সমকোণী ত্রিভুজের অতিভুজ এবং ভূমির দৈর্ঘ্যের সমান। একে RHS (সমকোণ, অতিভুজ, বাহু)ও বলা হয়।
| 0.5 | 4,538.637836 |
20231101.bn_9919_23
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%81%E0%A6%9C
|
ত্রিভুজ
|
অতিভুজ-কোণ উপপাদ্য: একটি সমকোণী ত্রিভুজের অতিভুজের দৈর্ঘ্য এবং একটি সূক্ষ্মকোণের পরিমাপ যথাক্রমে অন্য সমকোণী ত্রিভুজের মতো। এটি AAS উপপাদ্যের একটি বিশেষ নজির মাত্র।
| 0.5 | 4,538.637836 |
20231101.bn_9919_24
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%81%E0%A6%9C
|
ত্রিভুজ
|
বাহু-বাহু-কোণ (বা কোণ-বাহু-বাহু) শর্ত: যদি একটি ত্রিভুজের দুটি বাহুর দৈর্ঘ্য এবং একটি সংশ্লিষ্ট অন্তর্ভুক্ত নয় এমন কোণের পরিমাপ যথাক্রমে অন্য ত্রিভুজের মতো হয়, তবে এটি সর্বসমতা প্রমাণ করার জন্য যথেষ্ট নয়; কিন্তু যদি প্রদত্ত কোণটি দুই বাহুর বৃহত্তর বাহুর বিপরীত হয়, তাহলে ত্রিভুজগুলি সর্বসম হয়। অতিভুজ-ভূমি উপপাদ্য এই নির্ণায়কের একটি বিশেষ ক্ষেত্র। বাহু-বাহু-কোণ শর্তটি নিজেই এই অঙ্গীকার করে না যে ত্রিভুজগুলি সর্বসম কারণ একটি ত্রিভুজ স্থূল-কোণী এবং অন্যটি সূক্ষ্মকোণী হতে পারে।
| 0.5 | 4,538.637836 |
20231101.bn_9919_25
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%81%E0%A6%9C
|
ত্রিভুজ
|
সমকোণী ত্রিভুজ এবং সাদৃশ্যের ধারণা ব্যবহার করে, ত্রিকোণমিতিক অপেক্ষক সাইন এবং কোসাইন সংজ্ঞায়িত করা যেতে পারে। এগুলি একটি কোণের অপেক্ষক যা ত্রিকোণমিতিতে অন্বেষণ করা হয়।
| 1 | 4,538.637836 |
20231101.bn_9919_26
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%81%E0%A6%9C
|
ত্রিভুজ
|
একটি মূল উপপাদ্য হল পিথাগোরাসের উপপাদ্য, যেটি বলে যেকোনো সমকোণী ত্রিভুজে, অতিভুজের উপর অঙ্কিত বর্গক্ষেত্রের ক্ষেত্রফল ঐ ত্রিভুজের অপর দুই বাহুর উপর অঙ্কিত বর্গক্ষেত্রদ্বয়ের ক্ষেত্রফলের সমষ্টির সমান। যদি অতিভুজের দৈর্ঘ্য c হয় এবং অপর দুই বাহুর দৈর্ঘ্য a এবং b হয়, তাহলে উপপাদ্যটি বলে যে
| 0.5 | 4,538.637836 |
20231101.bn_9919_27
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%81%E0%A6%9C
|
ত্রিভুজ
|
বিপরীতটি সত্য: যদি একটি ত্রিভুজের বাহুগুলি উপরের সমীকরণটি পূরণ করে, তাহলে ত্রিভুজটির c বাহুর বিপরীত কোণটি হল সমকোণ।
| 0.5 | 4,538.637836 |
20231101.bn_9919_28
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%81%E0%A6%9C
|
ত্রিভুজ
|
যদি একটি সমকোণী ত্রিভুজের ভূমি ও লম্বের দৈর্ঘ্য একই থাকে, তবে সেই বাহুদ্বয়ের বিপরীত কোণগুলির পরিমাপ সমান। যেহেতু এই কোণগুলি পূরক, অতএব প্রতিটি কোণের পরিমাপ ৪৫ ডিগ্রি। পিথাগোরাসের উপপাদ্য অনুসারে, অতিভুজের দৈর্ঘ্য একটি পায়ের দৈর্ঘ্যের √ 2 গুণ।
| 0.5 | 4,538.637836 |
20231101.bn_9919_29
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A4%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AD%E0%A7%81%E0%A6%9C
|
ত্রিভুজ
|
৩০ এবং ৬০ ডিগ্রি পরিমাপের সূক্ষ্মকোণবিশিষ্ট একটি সমকোণী ত্রিভুজে, অতিভুজটি ছোট বাহুর দৈর্ঘ্যের দ্বিগুণ এবং দীর্ঘ বাহুটি ছোট বাহুর দৈর্ঘ্যের √ 3 গুণ :
| 0.5 | 4,538.637836 |
20231101.bn_251861_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE
|
রোহিঙ্গা
|
কৃষিকাজের জন্য আরাকানের কম জন-অধ্যুষিত এবং উর্বর উপত্যকায় আশপাশের এলাকা থেকে বাঙালি অধিবাসীদের অভিবাসন করার নীতি গ্রহণ করেছিল ব্রিটিশরা। ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলাকে আরাকান পর্যন্ত বিস্তৃত করেছিল। আরাকান ও বাংলার মাঝে কোন আন্তর্জাতিক সীমারেখা ছিল না এবং এক অঞ্চল থেকে আরেক অঞ্চলে যাওয়ার ব্যাপারে কোন বিধিনিষেধও ছিল না। তাছাড়া ব্রিটিশরা আরাকান দখলের পূর্বেকার সময় কালাদান নদীর উত্তর তীর পর্যন্ত চট্টগ্রামের দক্ষিণ সীমানা ছিল, যা বার্মার সাথে যুক্ত ছিল বলে কোন ঐতিহাসিক দলিলের অস্তিত্ব এখন পর্যন্ত পরিলক্ষিত হয় নি। উনবিংশ শতকে হাজার হাজার বাঙালি কাজের সন্ধানে চট্টগ্রাম অঞ্চল থেকে আরাকানে গিয়ে বসতি গড়েছিল। এছাড়াও হাজার হাজার রাখাইন আরাকান থেকে বাংলায় চলে এসেছিল।
| 0.5 | 4,528.240712 |
20231101.bn_251861_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE
|
রোহিঙ্গা
|
১৮৯১ সালে ব্রিটিশদের করা এক আদমশুমারিতে দেখা যায়, আরাকানে তখন ৫৮,২৫৫ জন মুসলিম ছিল। ১৯১১ সালে এ সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে ১৭৮,৬৪৭ জন হয়। অভিবাসনের মূল উদ্দেশ্য ছিল ব্রিটিশ বাংলার সস্তা শ্রম যা আরাকানের ধান ক্ষেতের কাজে লাগত। বাংলার এই অধিবাসীরা (বেশিরভাগই ছিল চট্টগ্রাম অঞ্চলের) মূলত আরাকানের দক্ষিণেই অভিবাসিত হয়েছিল। এটা নিশ্চিত যে, ভারতের এই অভিবাসন প্রক্রিয়া ছিল পুরো অঞ্চল জুড়ে, শুধু আরাকানেই নয়। ঐতিহাসিক থান্ট মিন্ট-ইউ লিখেছেন: "বিংশ শতাব্দীর শুরুতে, বার্মায় আসা ভারতীয়দের সংখ্যা কোনভাবেই আড়াই লক্ষের কম নয়। এই সংখ্যা ১৯২৭ সাল পর্যন্ত বাড়তেই থাকে এবং অভিবাসীদের সংখ্যা হয় ৪৮০,০০০ জন, রেঙ্গুন নিউ ইয়র্ককেও অতিক্রম করে বিশ্বের বড় অভিবাসন বন্দর হিসেবে। মোট অভিবাসীদের সংখ্যা ছিল প্রায় ১.৩ কোটি (১৩ মিলিয়ন)।" তখন বার্মার রেঙ্গুন, আকিয়াব, বেসিন, প্যাথিন এবং মৌমেইনের মত অধিকাংশ বড় শহরগুলোতে ভারতীয় অভিবাসীরা ছিল সংখ্যাগরিষ্ঠ। ব্রিটিশ শাসনে বর্মিরা অসহায়ত্ব বোধ করত এবং দাঙ্গা-হাঙ্গামার মাধ্যমে তারা অভিবাসীদের উপর প্রভাব খাটানোর চেষ্টা করত।
| 0.5 | 4,528.240712 |
20231101.bn_251861_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE
|
রোহিঙ্গা
|
অভিবাসনের ফলে সংঘাত মূলত আরাকানেই ছিল সবচেয়ে প্রকট। ১৯৩৯ সালে রোহিঙ্গা মুসলিম ও রাখাইন বৌদ্ধদের মধ্যকার দীর্ঘ শত্রুতার অবসানের জন্য ব্রিটিশ প্রশাসন জেমস ইস্টার এবং তিন তুতের দ্বারা একটি বিশেষ অনুসন্ধান কমিশন গঠন করে। কমিশন অনুসন্ধান শেষে সীমান্ত বন্ধ করার সুপারিশ করে। এর মধ্যে শুরু হয় দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ এবং এর পরে ব্রিটিশরা আরাকান ছেড়ে চলে যায়।
| 0.5 | 4,528.240712 |
20231101.bn_251861_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE
|
রোহিঙ্গা
|
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপানিরা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক শাসনের অধীনস্থ বার্মা আক্রমণ করে। ব্রিটিশ শক্তি পরাজিত হয়ে ক্ষমতা ছেড়ে চলে যায়। এর ফলে ব্যাপক সংঘর্ষ ছড়িয়ে পরে। এর মধ্যে বৌদ্ধ রাখাইন এবং মুসলিম রোহিঙ্গাদের মধ্যকার সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ছিল উল্লেখযোগ্য। এই সময়ে ব্রিটিশপন্থীদের সাথে বার্মার জাতীয়তাবাদীদেরও সংঘর্ষ হয়। জাপানিদের আক্রমণের সময় উত্তর আরাকানের ব্রিটিশপন্থী অস্ত্রধারী মুসলিমদের দল বাফার জোন সৃষ্টি করে। রোহিঙ্গারা যুদ্ধের সময় মিত্রপক্ষকে সমর্থন করেছিল এবং জাপানি শক্তির বিরোধিতা করেছিল, পর্যবেক্ষণে সাহায্য করেছিল মিত্রশক্তিকে।
| 0.5 | 4,528.240712 |
20231101.bn_251861_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE
|
রোহিঙ্গা
|
জাপানিরা হাজার হাজার রোহিঙ্গাকে নির্যাতন, ধর্ষণ এবং হত্যা করেছিল। এই সময়ে প্রায় ২২,০০০ রোহিঙ্গা সংঘর্ষ এড়াতে সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলায় চলে গিয়েছিল।
| 1 | 4,528.240712 |
20231101.bn_251861_16
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE
|
রোহিঙ্গা
|
জাপানি এবং বর্মিদের দ্বারা বারংবার গণহত্যার শিকার হয়ে প্রায় ৪০,০০০ রোহিঙ্গা স্থায়ীভাবে চট্টগ্রামে চলে আসে।
| 0.5 | 4,528.240712 |
20231101.bn_251861_17
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE
|
রোহিঙ্গা
|
১৯৪৭ সালে ভারত ও পাকিস্তান সৃষ্টির সময় রোহিঙ্গারা পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল জিন্নাহের সাথে একাধিক বৈঠক করে পাকিস্তানের সাথে থাকার ইচ্ছা ব্যক্ত করে। তাদের এই কাজটা আরাকানের অন্য জাতিগোষ্ঠিরা মেনে নিতে পারে নি। তাদের কপালে “বেঈমান” তকমা লেগে যায়। এদিকে জিন্নাহ রোহিঙ্গাদের প্রস্তাবে অস্বীকৃতি জানান। তখন তারা নিজেরাই রোহিঙ্গা মুসলিম পার্টি গঠন করে আরাকান স্বাধীন করার জন্য সশস্ত্র সংগ্রাম শুরু করে। ১৯৬২ সালে সামরিক সরকার বার্মায় ক্ষমতা পেলে রোহিঙ্গাদের উপর অত্যাচার বেড়ে যায়। ১৯৭৮ আর ১৯৯২ সালে দুইবার তাদের উপর সামরিক অভিযান চালানো হলে ৫ লক্ষাধিক রোহিঙ্গা বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়।
| 0.5 | 4,528.240712 |
20231101.bn_251861_18
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE
|
রোহিঙ্গা
|
প্রায় অর্ধ শতাব্দী ধরে বার্মা শাসন করছে মিয়ানমারের সামরিক জান্তা। ক্ষমতা কুক্ষিগত করার জন্য এরা বার্মিজ জাতীয়তাবাদ এবং থেরাভেদা বৌদ্ধ ধর্মীয় মতবাদ ব্যাপকভাবে ব্যবহার করে থাকে। আর এর ফলেই তারা রোহিঙ্গা, চীনা জনগোষ্ঠী যেমন - কোকাং, পানথাইদের(চীনা হুই মুসলিম) মত ক্ষুদ্র জাতিসত্ত্বাকে ব্যপকভাবে নির্যাতন করে থাকে। কিছু নব্য গণতন্ত্রপন্থী নেতা যারা বার্মার প্রধান জনগোষ্ঠী থেকে এসেছেন তারাও রোহিঙ্গাদের বার্মার জনগণ হিসেবে স্বীকার করেন না।
| 0.5 | 4,528.240712 |
20231101.bn_251861_19
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B0%E0%A7%8B%E0%A6%B9%E0%A6%BF%E0%A6%99%E0%A7%8D%E0%A6%97%E0%A6%BE
|
রোহিঙ্গা
|
বার্মার সরকার রোহিঙ্গা ও চীনা জনগোষ্ঠীর মত ক্ষুদ্র জাতিসত্ত্বাদের বিরুদ্ধে দাঙ্গার উসকানি দিয়ে থাকে এবং এ কাজ তারা অতি সফলতার সাথেই করে যাচ্ছে।
| 0.5 | 4,528.240712 |
20231101.bn_7721_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B0
|
বাবর
|
বাবর একজন গোঁড়া সুন্নি মুসলিম ছিলেন। তিনি তার শিয়া মুসলিমদের অপছন্দ করতেন তা কখনও ব্যক্ত করেছিলেন " তাদের বিচ্যুতি " বলে । যদিও ধর্ম বাবরের জীবনের এক প্রধান স্থান ছিল এবং তার সহযোগী রাজারা ইসলামকে হালকা ভাবে গ্রহণ করেছিল। বাবর তার সমকালীন এক কবির কবিতার একটি লাইন প্রায় উদ্ধৃত করতেন:" আমি মাতাল, আধিকারিক।আমাকে শাস্তি দিন যখন আমি সংযমি। " বাবরের সহযোগী রাজারা মদ পান করতেন এবং প্রাচুর্য্য পূর্ণ ভাবে জীবন যাপন করতেন, তারা বাজারের ছেলের সঙ্গে প্রেমে পড়েছিল এবং তারা হিংস্র এবং নির্মম ছিলেন।বাবরের এক কাকার মতে "অধর্ম এবং পাপকার্জে সে আসক্ত হয়েছিল। সে নিজেও সমকামিতায় ও আসক্ত হয়ে পড়েছিল। হায়দ্রাবাদের শিবির বাজারে অবস্থানকালীন সময়ে তিনি "বাবরি/বাবুরী" নামের আন্দিজানী এক ছেলের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। মূলত নামের মিল থাকার দরুন এমন সম্পর্ক হয়েছিল যা বর্তমান সমাজেও হয়ে থাকে। বন্ধুকে নিয়ে কবিতাও লিখেছিলেন বাবর।
| 0.5 | 4,522.392289 |
20231101.bn_7721_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B0
|
বাবর
|
ট্রানসোক্সিয়ান এবং খোরাসান'এ তুর্ক-মোঙ্গলীয় এবং পার্শি জনগণ পাশাপাশি বসবাস করতেন। এই বিভক্ত সমাজটি নৃতাত্ত্বিক ভাবে সামরিক এবং বেসামরিক দিকে সরকার এবং নিয়মের দায়িত্ব ভাগ করে নিয়েছিল। তুর্ক-মোঙ্গলীয়রা ছিল মূলত সামরিক গোষ্ঠী এবং ফার্সিরা মূলত বিভিন্ন বেসামরিক কাজে যুক্ত ছিল। তুর্ক-মোঙ্গলীয়দের মধ্যে কথ্য ভাষারূপে চাঘতাই ভাষা প্রচলিত ছিল। মধ্য এশিয়ার তৃণপ্রধান বৃক্ষহীন প্রান্তরে চেঙ্গিস খানের পৃষ্ঠপোষকতায় এরা এক রাজনৈতিক সংগঠনে পরিনত হয়েছিল। এদের প্রধান ভাষা ফার্সি ছিল, তাজিক ভাষা এদের মাতৃভাষা ছিল(ফার্সি)। সমস্ত শিক্ষিত এবং শহুরে মানুষের ভাষাও ছিল ফার্সি। তৈমুর লঙ্গের সরকারি রাজভাষাও ফার্সিই ছিল এবং তার প্রশাসন, ইতিহাস,কবিতা ,সংস্কৃতি এই ভাষার মাধ্যমেই প্রকাশ পেয়েছিল। কিন্তু তৈমুর লঙ্গের পরিবার বাড়িতে চাঘাতাই ভাষায় কথা বলতো। সেই সময় আরবি ভাষা বিজ্ঞান, দর্শনবিদ্যা, ধর্মতত্ত্ব এবং ধর্মীয় বিজ্ঞানের ভাষা হিসাবে যথেষ্ট ঔৎকর্ষ্য অর্জন করেছিল।
| 0.5 | 4,522.392289 |
20231101.bn_7721_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B0
|
বাবর
|
জহির উদ্দিন মোহাম্মদ তার ডাকনাম বাবর নামেই পরিচিত ছিলেন। বাবর নামটি লোমশ জন্তু বিভার তথা উদবিড়ালের নামের ইন্দো ইউরোপীয় সংস্করণ। তার নিকটাত্মীয় মির্জা মোহাম্মদ হায়দার লিখেছেন,
| 0.5 | 4,522.392289 |
20231101.bn_7721_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B0
|
বাবর
|
১৪৯৪ সালে মাত্র বারো বছর বয়সে বাবর প্রথম ক্ষমতা লাভ করেন । তিনি ফরগানার সিংহাসনে আরোহণ করেন যা বর্তমানে উজবেকিস্তান নামে পরিচিত। তার চাচা অনবরত তাকে সিংহাসন চ্যুত করার চেষ্টা করেছিলেন এবং তার অন্যান্য শত্রুও ছিল। একসময় সে বাবরকে ক্ষমতাচ্যূত করতে সফল হয়। ফলে জীবনের বেশকিছু সময় তাকে আশ্রয়হীন এবং যাযাবরের ন্যায় জীবনযাপন করতে হয়। এসময় তার সাথে শুধুমাত্র তার বন্ধু ও চাষীদের যোগাযোগ ছিল। ১৪৯৭ সালে বাবর সমরকন্দের উজবেক শহরে আক্রমণ চালান এবং ৭ মাস পরে শহর দখল করতে সক্ষম হন। ইতিমধ্যে প্রায় ৩৫০ কিলোমিটার দূরের ফরগানায় কিছু নোবেলদের বিদ্রোহের কারণে তাকে স্থানটি হারাতে হয়। ফরগানা পুনরুদ্ধারের জন্য অগ্রসর হলে তার বাহিনীর লোকজন তাকে ফেলে চলে যায়, ফলে তাকে সমরকন্দ ও ফরগানা উভয়ই হারাতে হয়।
| 0.5 | 4,522.392289 |
20231101.bn_7721_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B0
|
বাবর
|
১৫০১ সালে বাবর আবার সমরকন্দ দখল করতে প্রস্তুতি নেন, তবে আবারো তার পরাক্রমশালী প্রতিপক্ষ মোহাম্মদ শেবানী খান এর কাছে পরাজিত হন। তিনি তার কিছু অনুচর নিয়ে পালিয়ে আসতে সমর্থ হন। পরবর্তীতে বাবর একটি শক্তিশালী দল গঠনে মনযোগী হন এবং প্রধানত তাজিক ও বাদাক্শানদেরকে তার দলে অন্তর্ভুক্ত করেন। ১৫০৪ সালে তুষার সমৃদ্ধ অঞ্চল হিন্দুকুশ পর্বত অতিক্রম করেন এবং কাবুল দখল করেন। এর ফলে তিনি একটি নতুন ধনী রাজ্য লাভ করেন এবং নিজের ভাগ্য প্রতিষ্ঠা করেন এবং বাদশাহ উপাধি গ্রহণ করেন। ১৫০৬ সালে হুসাইন বায়কারাহ এর মৃত্যু তার অভিযানকে বিলম্বিত করে। বাবর তার মিত্রপক্ষের শহর হেরাতে দু’মাসের জন্য অবস্থান করে সম্পদের অভাবে এলাকা ছেড়ে দিতে বাধ্য হন। এর মধ্যেও তিনি এই রাজ্যকে প্রাচূর্য্যমণ্ডিত করেছেন। হেরাতের শিক্ষিত ও বুদ্ধজীবী সম্প্রদায়ের আধিক্য তাকে চমত্কৃত করে। তিনি অহিগুরের কবি মীর আলি শির নাভাই এর সাথে পরিচিত হন। নাভাই তার সাহিত্যে চাঘাতাই ভাষার ব্যবহার করতেন, তিনি বাবরকে তার আত্মজীবনী লিখতে উৎসাহিত করেন।
| 1 | 4,522.392289 |
20231101.bn_7721_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B0
|
বাবর
|
ঘনিয়ে আসা একটি বিদ্রোহ তাকে হেরাত থেকে কাবুল আসতে বাধ্য করে। তিনি এই পরিস্থিতি সামলে ওঠেন, তবে দুই বছর পর একটি বিপ্লব সংঘটিত হবার পর তার কিছু শীর্ষস্থানীয় নেতা তাকে কাবুল থেকে তাড়িয়ে দেন। বাবর কিছু সঙ্গী সহ শহর থেকে পালিয়ে গেলেও পুনরায় শহরে ফিরে এসে কাবুল দখল করেন। বিদ্রোহীদের তিনি তার অধীনে নিয়ে আসেন। এদিকে ১৫১০ সালে মোহাম্মদ শেবানী পার্সিয়ার শাসনকর্তা ইসমাঈল সাকাভিদ এর কাছে নিহত হন। বাবুর এই সুযোগে তার পূর্বপুরুষের রাজ্য তিমুরিদ পুনঃরুদ্ধার করতে চেষ্টা করেন। কয়েক বছর বাবর ইসমাঈল এর সাথে মধ্য এশিয়া দখলের জন্য মিলিত হন। বাবর সাকাভিদকে তার রাজ্যে সার্বভৌম রাজা হিসেবে চলার অনুমতি দেন। শাহ ইসমাঈল বাবর ও তার বোন খানজাদার মধ্যে পুনর্মিলন ঘটান। খানজাদাকে শেবানী বন্দী করে জোরপূর্বক বিয়ে করেছিল। ইসমাঈল বাবরকে অনেক ধনসম্পদ এবং রসদ সরবরাহ করেছিলেন এবং প্রতিদানে বাবর তাকে শুল্কমুক্ত সুবিধা দিয়েছিলেন।
| 0.5 | 4,522.392289 |
20231101.bn_7721_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B0
|
বাবর
|
এদিকে শাহ এর পারস্য শিয়া মুসলিমদের একটি অভেদ্য দুর্গে পরিণত হয় এবং তিনি নিজেকে ৭ম শিয়া ঈমাম ঈমান মূসা আল কাজিমের বংশধর হিসেবে দাবি করতেন। তথন তার নামে মূদ্রা চালূ করা হয় এবং মসজিদে খুত্বা পড়ার সময়ে তার নাম নিয়ে পড়া হত। এই যুক্তিতে বাবর পারস্যের মিত্ররাজ্যের সাথে সখ্যতা গড়ে তোলেন পার্সিয়ার শাহ্কে তাড়ানোর জন্য, যদিও কাবুলেও বাবরের নামে মূদ্রা ও খুতবা প্রচলিত ছিল।
| 0.5 | 4,522.392289 |
20231101.bn_7721_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B0
|
বাবর
|
পরে বাবর বুখার দিকে রওনা হন এবং সেখানে তার বাহিনীকে স্বাধীনতার সৈনিক হিসেবে মূল্যায়ন করা হয়। তিইমুরিদ হিসেবে এক্ষত্রে তার খুব সমর্থন ছিল। শহর ও গ্রামের লোকজন তাকে ও তার বাহিনীকে সাহায্য করতে গিয়ে সর্বস্ব উজাড় করে দিত। বাবর পার্সিয়ার সহযোগিতা ফিরিয়ে দেন তাদের প্রয়োজন মনে না করার আত্মবিশ্বাসে। ১৫১১ সালের অক্টোবর মাসে প্রায় ১০ বছর পরে বাবর সমরকন্দে আবার প্রবেশ করতে সমর্থ হন। বাজার স্বর্ণবেষ্টিত হয়ে গিয়েছিল এবং আবারো জনগণ তাদের মুক্তিদাতাকে সাদরে আমন্ত্রণ জানিয়েছিল। বাবর শিয়া পোশাক পরে সুন্নীদের সামনে দাঁড়ান এবং পরিস্থিতি সামাল দেন। তার কাজিন হায়দার লিখেছেন, বাবর একটু ভীত ছিলেন পার্সিয়ার সাহায্য প্রত্যাখ্যান করে। পার্সিয়ার শাহকে খুশী রাখার জন্য বাবর সুন্নী সম্প্রদায়কে কোন লাঞ্ছনা করেননি এবং শাহ্ এর সহযোগিতার আনুষ্ঠানিক হাতটিও সরিয়ে দেননি। এর ফলে ৮ মাস পরে তিনি উজবেক পুনরায় জয় করতে সমর্থ হন।
| 0.5 | 4,522.392289 |
20231101.bn_7721_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A6%B0
|
বাবর
|
নিজের অতীতের কথা লিখতে গিয়ে বাবর বলেছেন, সমরকন্দ পূনরুদ্ধার ছিল আল্লাহ্র দেয়া সর্বশ্রেষ্ঠ উপহার। এরপর বাবরের লক্ষ্য হয়ে দাঁড়ায় ফরগানা দখল করা। এদিকে পশ্চিম দিক থেকে উজবেকদের আক্রমণের ভয়ও ছিল। ফলে তাকে ভারত ও এর পূর্ব দিকে মনোনিবেশ করতে হয়, বিশেষ করে আইয়ুদিয়ার রাজ্য এবং পেনিনসুলার মালায়া।
| 0.5 | 4,522.392289 |
20231101.bn_1223_38
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%97%E0%A7%8B%E0%A6%B2
|
ভূগোল
|
বারিমণ্ডলের বৈশিষ্ট্যগুলোর পর্যালোচনায় সমুদ্র তলের বন্ধুরতা, সমুদ্রের জলের তাপমাত্রা, লবণাক্ততা, সমুদ্রের সঞ্চয়, জোয়ার-ভাটা, সমুদ্র স্রোত, প্রবাল প্রাচীর, এটল ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
| 0.5 | 4,503.208352 |
20231101.bn_1223_39
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%97%E0%A7%8B%E0%A6%B2
|
ভূগোল
|
বায়ুমণ্ডলীয় উপাদানগুলোর পর্যালোচনায় বায়ুমণ্ডলের সংমিশ্রণ, গঠন, উপাদান, জলবায়ু ও আবহাওয়ার নিয়ামক, সৌরতাপ, সৌর বিচ্ছুরণ, তাপসমতা, ভূপৃষ্ঠের তাপ বিকিরণ, বায়ুর চাপ, বায়ুপ্রবাহ, বর্ষণ, বায়ুভর, বায়ুপুঞ্জ, ঘূর্ণিঝড়, জলবায়ু পরিবর্তন, বৈশ্বিক উষ্ণায়ন, মৃত্তিকা ক্ষয় ও সঞ্চয়ন, পরিবেশ দূষণ, দুর্যোগ ও বিপর্যয় ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
| 0.5 | 4,503.208352 |
20231101.bn_1223_40
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%97%E0%A7%8B%E0%A6%B2
|
ভূগোল
|
উপরের আলোচনা থেকে বলা যায়, প্রাকৃতিক পরিবেশের ধারাবাহিক পর্যালোচনা একই সাথে মানুষ ও প্রাকৃতিক পরিবেশের আন্তঃক্রিয়ার সম্পর্ক প্রাকৃতিক ভূগোলের সমীক্ষার বিষয়। নিম্নলিখিত কারণে প্রাকৃতিক ভূগোলের পদ্ধতি ও বিষয়বস্তুতে প্রধাণ পরিবর্তনগুলো সূচিত হয়ে থাকে :
| 0.5 | 4,503.208352 |
20231101.bn_1223_41
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%97%E0%A7%8B%E0%A6%B2
|
ভূগোল
|
১. প্রাকৃতিক ভূগোল মানুষের কল্যাণে অধিকতর অর্থবহ ও প্রায়োগিক এবং মানবীয় ভূগোলের সাথে গভীরভাবে সম্পৃক্ত। জ্ঞানের শাখা হিসেবে প্রাকৃতিক ভূগোল সংবদ্ধ এবং সমাজের সাথে অধিকতর সম্পর্কিত করার ইচ্ছা সর্বজনীন।
| 0.5 | 4,503.208352 |
20231101.bn_1223_42
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%97%E0%A7%8B%E0%A6%B2
|
ভূগোল
|
২. প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও বিপর্যয়ের প্রতি মানুষের অধিকতর মনোযোগ এবং প্রাকৃতিক পরিবেশের সাথে মানুষের বৈরী আচরণের ফলে পরিবেশগত ভরেসাম্য বিনষ্ঠ এবং প্রতিকারের উপায় অনুসন্ধান।
| 1 | 4,503.208352 |
20231101.bn_1223_43
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%97%E0%A7%8B%E0%A6%B2
|
ভূগোল
|
৩. বহিরাঙ্গন ও গবেষণাগারে যান্ত্রিকায়ন ও বিভিন্ন ভূমিরূপ পদ্ধতি পরিমাপের ক্রিয়াপদ্ধতি এবং উপাত্তসমূহের গাণিতিক বিশ্লেষণের প্রতি অধিকতর গুরুত্বারোপ।
| 0.5 | 4,503.208352 |
20231101.bn_1223_44
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%97%E0%A7%8B%E0%A6%B2
|
ভূগোল
|
৪. কতিপয় বিশেষ অবয়ব, যেমন- বাস্তুপদ্ধতি এবং বাস্তুতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা ও অস্থিতিশীলতা, জলবিজ্ঞান, প্লেট টেকটোনিক্স ইত্যাদির প্রতি অধিকতর মনোযোগ দেওয়া।
| 0.5 | 4,503.208352 |
20231101.bn_1223_45
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%97%E0%A7%8B%E0%A6%B2
|
ভূগোল
|
৫. সাম্প্রতিক সময়ে ম্যাক্রো-টেম্পোরাল (macro-temporal) স্কেলের পরিবর্তে মাইক্রো-টেম্পোরাল (micro-temporal) স্কেল এবং বৃহৎ ম্যাক্রো-স্পেশিয়াল (macro-spatial) স্কেলের পরিবর্তে ক্ষুদ্র মাইক্রো-স্পেশিয়াল (micro-spatial) স্কেল; ভূমিরূপ ও পারিবেশিক (environmental) পদ্ধতির সমীক্ষায় সমাজের সাথে অধিক সম্পর্কযুক্ত পারিবেশিক সমস্যাসমূহ সমাধনের প্রতি অধিক গুরুত্বারোপের প্রবণতা বৃদ্ধি পেয়েছে (আলম, ২০১৪)।
| 0.5 | 4,503.208352 |
20231101.bn_1223_46
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AD%E0%A7%82%E0%A6%97%E0%A7%8B%E0%A6%B2
|
ভূগোল
|
মানবীয় ভূগোল হল ভূগোলের এমন একটি শাখা যা মানব সমাজের আকৃতিগত পদ্ধতি এবং প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করে। এতে মানুষ, তার রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক, সামাজিক, এবং আর্থনৈতিক দিক নিয়ে পর্যালোচনাভূক্ত।
| 0.5 | 4,503.208352 |
20231101.bn_6083_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
|
পানি
|
মানব জাতি সহ অন্যান্য প্রাণীর জীবনধারণের জন্য সুপেয় পানি অপরিহার্য। গত কয়েক দশকে পৃথিবীর প্রায় সকল প্রান্তেই সুপেয় পানির সরবরাহ বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু তবুও প্রায় একশ কোটি মানুষ নিরাপদ পানি ও প্রায় আড়াইশ কোটি মানুষ স্বাস্থ্যসম্মত শৌচাগার থেকে বঞ্চিত। নিরাপদ পানির ব্যবহারের সাথে মাথাপিছু মোট দেশজ উৎপাদনের সুস্পষ্ট পারস্পরিক সম্পর্ক রয়েছে। কয়েকজন পর্যবেক্ষক অনুমান করেছেন যে ২০২৫ সালের মধ্যে বিশ্বের জনসংখ্যার অর্ধেকাংশেরও বেশি পানি সংক্রান্ত সঙ্কটের সম্মুখীন হবে। নভেম্বর, ২০০৯-এ প্রকাশিত একটি সাম্প্রতিক রিপোর্ট অনুসারে ২০৩০ সালের মধ্যে কয়েকটি উন্নয়নশীল অঞ্চলে যোগানের তুলনায় পানির চাহিদা ৫০% ছাড়িয়ে যাবে। বিশ্ব অর্থনীতিতে পানি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে কারণ পানি বহু রাসায়নিক পদার্থের দ্রাবক হিসেবে কাজ করে এবং বিভিন্ন শিল্পে শীতলীকরণ এবং পরিবহনের কাজে সহায়তা করে। মানুষের ব্যবহৃত বিশুদ্ধ পানির প্রায় ৭০% ব্যবহৃত হয় কৃষিকার্যে।
| 0.5 | 4,474.595474 |
20231101.bn_6083_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
|
পানি
|
পানির রাসায়নিক সংকেত হল H2O: পানির একটি অণুতে দু'টি হাইড্রোজেন পরমাণু একটি অক্সিজেন পরমাণুর সাথে সমযোজী বন্ধনে আবদ্ধ থাকে। পদার্থের তিনটি অবস্থাতেই পৃথিবীতে পানির অস্তিত্ব বিদ্যমান। পানীয় বাষ্প ও মেঘ হিসেবে আকাশে, সমুদ্রের পানি হিসেবে মহাসাগরে, হিমশৈল হিসেবে মেরু অঞ্চলের মহাসাগরে, হিমবাহ ও নদী হিসেবে পর্বতে এবং ভূগর্ভে পানির অস্তিত্ব পাওয়া যায়।
| 0.5 | 4,474.595474 |
20231101.bn_6083_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
|
পানি
|
মনে করা হয় বৃহদাকার গ্রহগুলির অভ্যন্তরে উচ্চ চাপ ও তাপমাত্রায়, পানি আয়নিত অবস্থায় থাকে। ওই অবস্থায় পানির অণুগুলি ভেঙ্গে গিয়ে হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন আয়নের একটি মাধ্যম তৈরী করে। আরো বেশি চাপে অক্সিজেন কেলাসিত হয়ে গেলেও হাইড্রোজেন আয়নগুলি মুক্তভাবে অক্সিজেন আয়নের কেলাসের সজ্জার মধ্যে ভেসে বেড়ায়। এই বিশেষ অবস্থাকে পানির অতিআয়নিত অবস্থা বলে।
| 0.5 | 4,474.595474 |
20231101.bn_6083_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
|
পানি
|
স্বাভাবিক চাপ ও তাপমাত্রায় পানি তরল পদার্থ। পানি স্বাদ ও গন্ধহীন। পানি ও বরফের নিজস্ব বর্ণ সামান্য নীল হলেও, কম পরিমাণে উপস্থিত থাকলে উভয়ই বর্ণহীন মনে হয়। পানিীয় বাষ্পও বর্ণহীন, ফলে অদৃশ্য।
| 0.5 | 4,474.595474 |
20231101.bn_6083_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
|
পানি
|
দৃশ্যমান তড়িচ্চুম্বকীয় বর্ণালীতে স্বচ্ছ হওয়ায় পানিতে সূর্যের আলো প্রবেশ করতে পারে, যা জলজ উদ্ভিদের জীবনধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যদিও অতিবেগুনী এবং অবলোহিত রশ্মিসমূহের প্রায় সম্পূর্ণ অংশই পানিতে শোষিত হয়।
| 1 | 4,474.595474 |
20231101.bn_6083_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
|
পানি
|
অক্সিজেন পরমাণুর তড়িৎ-ঋণাত্মকতা হাইড্রোজেনের তুলনায় বেশি হওয়ায় তাতে সামান্য ঋণাত্মক তড়িৎআধান থাকে এবং হাইড্রোজেন পরমাণুগুলি সামান্য পরিমাণে ধনাত্মক তড়িৎধর্মী হয়। এরফলে পানির অণুতে একটি দ্বিমেরু ভ্রামকের সৃষ্টি হয়। এই ধর্মের জন্যে পানির অণুগুলি তার আকারের তুলনায় অস্বাভাবিক রকমের বেশি সংখ্যক আন্তঃআণবিক হাইড্রোজেন বন্ধনী তৈরী করতে পারে। এইসব কারণে পানির অণুগুলির মধ্যে সংসক্তি বল অত্যন্ত দৃঢ় হয়। যে কারণে পানির পৃষ্ঠটান এবং কৈশিকীয় বলের মান বেশি হয়। অত্যন্ত সরু নল (কৈশিকীয় নল) দ্বারা মাধ্যাকর্ষণের বিপরীতে পানির ওপরে উঠে যাওয়ার প্রবণতাকে কৈশিকীয় ক্রিয়া বলে। পানির এই ধর্মের জন্যেই মাটি থেকে পানি শোষণ করে বেঁচে থাকা উদ্ভিদেরা তা করতে পারে।
| 0.5 | 4,474.595474 |
20231101.bn_6083_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
|
পানি
|
পানির নিজস্ব দ্বিমেরু ভ্রামক থাকায় পানি প্রায় সব তড়িৎযোজী পদার্থকে দ্রবীভূত করতে পারে। এছাড়াও বহু সমযোজী পদার্থও পানিতে দ্রবীভূত হওয়ায় পানি রাসায়নিক পরীক্ষাগারে খুব ভালো দ্রাবক হিসেবে কাজ করে। একারণে পানিকে কখনো কখনো সর্বজনীন দ্রাবক বলা হয়ে থাকে। পানিতে দ্রবীভুত হয় এরকম কিছু পদার্থ হলঃ লবণ, চিনি, অম্ল, ক্ষারক, বেশ কিছু গ্যাস বিশেষত- অক্সিজেন, কার্বন ডাইঅক্সাইড ইত্যাদি। এছাড়াও কিছু পদার্থ আছে যারা বিশেষ করে পানিতে দ্রবীভূত হয়না; যেমন- তেল, গ্রিজ ইত্যাদি।
| 0.5 | 4,474.595474 |
20231101.bn_6083_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
|
পানি
|
বিভিন্ন ধরনের পদার্থ পানিতে দ্রবীভূত হয়ে তাতে বিভিন্ন স্বাদ ও গন্ধের সৃষ্টি করতে পারে। মানুষ ও অন্যান্য প্রাণী তাদের ইন্দ্রিয়ের দ্বারা অনুভব করতে সক্ষম যে কোন পানি পান করার উপযুক্ত। কোন প্রাণীই লবণাক্ত অথবা দূষিত পানি পান করে না। ঝরনার পানি এবং খনিজ মিশ্রিত পানিতে যে স্বাদ পাওয়া যায় তা সেই পানিতে মিশ্রিত খনিজ পদার্থ থেকে উদ্ভূত। কিন্তু বিশুদ্ধ পানি (H2O) সম্পূর্ণ স্বাদহীন ও গন্ধহীন। খনিজ মিশ্রিত পানির বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপনে যে বিশুদ্ধতার দাবি করা হয় তা আসলে পানিতে কোন ধরনের জীবাণু, দূষিত পদার্থ অথবা বিষের অনুপস্থিতিকেই নির্দেশ করে। প্রকৃত অর্থে সেই পানি বিশুদ্ধ নয় কারণ তাতে বিভিন্ন খনিজ পদার্থ মিশ্রিত থাকে।
| 0.5 | 4,474.595474 |
20231101.bn_6083_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A6%BF
|
পানি
|
জীবজগতে পানির প্রভাব অপরিসীম ৷ পানি ছাড়া পৃথিবীতে প্রাণের অস্তিত্ব থাকতো না ৷ এছাড়াও মানুষের অপরিহার্য প্রয়োজনীয় পদার্থ হল পানি ৷ একজন মানুষ পানি ছাড়া গড়ে মাত্র তিন দিন বেচে থাকতে পারে অণুজীব, হল এককোষী জীব যাদের সাধারণত খালি চোখে দেখা যায় না এবং একক-কোষীয় আকারে অথবা কোষের কলেনি বা উপনিবেশ হিসাবে বিদ্যমান থাকে। এগুলিকে জীবাণু বা অণুবীক্ষণিক জীব হিসাবেও পরিচিত কারণ এগুলি কেবলমাত্র একটি মাইক্রোস্কোপের নীচেই দেখা সম্ভব। এটি অনুমান করা হয় যে অণুজীবগুলি পৃথিবীর জৈববস্তুর প্রায় ৬০% তৈরি করে।
| 0.5 | 4,474.595474 |
20231101.bn_13793_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
থ্যালাসেমিয়া
|
বিটা থ্যালাসেমিয়া: বিটা থ্যালাসেমিয়া শৃঙ্খল গঠিত হয় দুইটি জিন দিয়ে। বাবা-মা থেকে প্রাপ্ত চারটি জিনের মধ্যে এক বা তার অধিক ত্রুটিপূর্ণ হলে বিটা থ্যালাসেমিয়া হয়। এক্ষেত্রে:
| 0.5 | 4,458.107986 |
20231101.bn_13793_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
থ্যালাসেমিয়া
|
একটি জিন ত্রুটিপূর্ণ হলে হালকা উপসর্গ দেখা যায়। এই অবস্থাকে বলে বিটা থ্যালাসেমিয়া মাইনর (Beta-thalassemia minor) অথবা বিটা থ্যালাসেমিয়া ট্রেইট (Beta-thalassemia trait)।
| 0.5 | 4,458.107986 |
20231101.bn_13793_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
থ্যালাসেমিয়া
|
দুটি জিন ত্রুটিপূর্ণ হলে মাঝারি থেকে মারাত্মক উপসর্গ দেখা যায়। এ অবস্থাকে বলে বিটা থ্যালাসেমিয়া মেজর ( Beta-thalassemia major) অথবা কুলিস কুলিস অ্যানিমিয়া (Cooley’s anemia)। নবজাতক যেসব শিশুর এই সমস্যা থাকে তারা জন্মের সময় বেশ স্বাস্থ্যবান থাকে। তবে জন্মের প্রথম দুই বছরের মধ্যেই এর উপসর্গ দেখা যায়।
| 0.5 | 4,458.107986 |
20231101.bn_13793_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
থ্যালাসেমিয়া
|
বিশ্বের আনুমানিক ৬০-৮০ মিলিয়ন মানুষ বিটা থ্যালাসেমিয়ার জিন বহন করছে। থ্যালাসেমিয়া স্বল্প উন্নত দেশ যেমন নেপাল, বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে বেশি দেখা যায়। আশঙ্কা করা হচ্ছে, আগামী ৫০ বছরে থ্যালাসেমিয়া রোগ অনেক বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়াবে।
| 0.5 | 4,458.107986 |
20231101.bn_13793_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
থ্যালাসেমিয়া
|
মাইনর থ্যালাসেমিয়াতে সাধারণত চিকিৎসা প্রয়োজন হয় না। থ্যালাসেমিয়া মেজরে নিয়মিত রক্ত সঞ্চালন প্রধান চিকিৎসা। বার বার রক্ত নেবার একটি বিপজ্জনক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলো বিভিন্ন প্রত্যঙ্গে অতিরিক্ত লৌহ জমে যাওয়া। এর ফলে যকৃত বিকল হয়ে রোগী মারাও যেতে পারে। এধরনের জটিলতা প্রতিরোধে আয়রন চিলেশন থেরাপি দেয়া হয়, অতিরিক্ত লৌহ বের করে দেবার জন্য।
| 1 | 4,458.107986 |
20231101.bn_13793_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
থ্যালাসেমিয়া
|
থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধ করা খুবই সম্ভব। এটি একটি প্রতিরোধযোগ্য রোগ। যদি স্বামী-স্ত্রী দুজনই থ্যালাসেমিয়া বাহক বা একজন থ্যালাসেমিয়া বাহক এবং একজন হিমোগ্লোবিন ই এর বাহক হয় তবে প্রতি গর্ভাবস্থায় –
| 0.5 | 4,458.107986 |
20231101.bn_13793_16
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
থ্যালাসেমিয়া
|
স্বামী স্ত্রী দুজনের যেকোনো একজন যদি সম্পূর্ণ সুস্থ থাকেন, তাহলে নবজাতকের থ্যালাসেমিক হবার কোন সম্ভাবনা থাকে না। তবে নবজাতক থ্যালাসেমিয়ার বাহক হতে পারে যা কোন রোগ নয়।
| 0.5 | 4,458.107986 |
20231101.bn_13793_17
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
থ্যালাসেমিয়া
|
তাই এ রোগের বাহকদের মধ্যে বিয়ে নিরুৎসাহিত এবং প্রতিহত করার মাধ্যমে সমাজে নতুন থ্যালাসেমিক শিশুর জন্ম হ্রাস করা যায়। সুতরাং, দেরি না করে আজই থ্যালাসেমিয়া নির্ণয় এর জন্য হিমোগ্লোবিন ইলেকট্রোফোরেসিস নামক পরীক্ষাটি করান এবং আপনার শিশুকে এর অভিশাপ থেকে মুক্ত রাখুন।
| 0.5 | 4,458.107986 |
20231101.bn_13793_18
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A5%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%AE%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE
|
থ্যালাসেমিয়া
|
এছাড়া ইতিমধ্যে ঝুঁকিপূর্ণ অর্থাৎ যেসব পরিবারে স্বামী ও স্ত্রী দুজনই এ রোগের বাহক অথবা যাদের এক বা একাধিক থ্যালাসেমিক শিশু আছে তারা গর্ভস্থ ভ্রুণ পরীক্ষার মাধ্যমে সম্ভাব্য থ্যালাসেমিক শিশু নির্ণয় এবং তা পরিহার (গর্ভপাত) করতে পারেন। গর্ভাবস্থার ১৬ থেকে ১৮ সপ্তাহের মধ্যে পরীক্ষাটি করালে ভালো হয়।
| 0.5 | 4,458.107986 |
20231101.bn_70741_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%95
|
নাটক
|
সংলাপ: নাটকের চরিত্র বা পাত্রপাত্রী কথোপকথন আকারে যা বলে সেটাই সংলাপ। সোজা কথায়, নাটকের চরিত্রের মুখের কথাগুলোকেই সংলাপ বলে।
| 0.5 | 4,438.853211 |
20231101.bn_70741_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%95
|
নাটক
|
নাটকের শ্রেণীবিভাগ কোনো বিশেষ বিষয়কে ভিত্তি করে করা হয়নি। নানারকম বিষয়বস্তু অনুসারে নাটককে নানাভাবে শ্রেণীবিভাগ করা হয়েছে। নাটকের শ্রেণীবিভাগগুলো এরকম:
| 0.5 | 4,438.853211 |
20231101.bn_70741_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%95
|
নাটক
|
ক) ভাব সংবেদনা রীতি অনুসারে (০১) ট্রাজেডি (০২) কমেডি (০৩) ট্রাজি-কমেডি (০৪) মেলোড্রামা ও (০৫) ফার্স।
| 0.5 | 4,438.853211 |
20231101.bn_70741_15
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%95
|
নাটক
|
গ) বিষয়বস্তুর প্রকৃতি অনুসারে (০১) ধর্মমূলক (০২) নীতিমূলক (০৩) আধ্যাত্মিক (০৪) রাজনৈতিক (০৫) অর্থনৈতিক (০৬) প্রেমমূলক (০৭) দেশপ্রেমমূলক (০৮) সমাজরীতিমূলক (০৯) ষড়যন্ত্রমূলক (১০) রোমাঞ্চকর দুঃস্বাহসমূলক ও (১১) অপরাধ আবিষ্কারমূলক প্রভৃতি
| 0.5 | 4,438.853211 |
20231101.bn_70741_16
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%95
|
নাটক
|
ঘ) উপাদানযোজনা বৈশিষ্ট্য অনুসারে (০১) গীতিনাট্য বা অপেরা (০২) যাত্রা (০৩) নৃত্যনাট্য (০৪) নাটক বা ড্রামা
| 1 | 4,438.853211 |
20231101.bn_70741_17
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%95
|
নাটক
|
জ) উপস্থাপনারীতি অনুসারে (০১) বাস্তবিক নাটক (০২) ভাবতান্ত্রিক নাটক (০৩) রূপক নাটক (০৪) সাংকেতিক নাটক (০৫) এক্সপ্রেশানিস্টিক নাটক
| 0.5 | 4,438.853211 |
20231101.bn_70741_18
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%95
|
নাটক
|
ঝ) উদ্দেশ্য অনুসারে (০১) ঘটনামূখ্য (মোলোড্রামা) (০২) চরিত্রমূখ্য (চরিত্রনাট্য) (০৩) রসমূখ্য (রসনাট্য) ও (০৪) তত্ত্বমূখ্য (তত্ত্বনাটক)
| 0.5 | 4,438.853211 |
20231101.bn_70741_19
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%95
|
নাটক
|
সাধারণ মানুষের মধ্যে গল্পে গল্পে যে নাটক গড়ে ওঠে, সাধারণ মানুষের গল্প অবলম্বন করে যার কাহিনি আবর্তিত এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে কথ্যরীতিতে যে নাটক বেঁচে থাকে তাই লোকনাট্য।
| 0.5 | 4,438.853211 |
20231101.bn_70741_20
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%9F%E0%A6%95
|
নাটক
|
Brockett, Oscar G. and Franklin J. Hildy. 2003. History of the Theatre. Ninth edition, International edition. Boston: Allyn and Bacon. .
| 0.5 | 4,438.853211 |
20231101.bn_8311_1
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8
|
জন্ডিস
|
রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে গেলে জন্ডিস দেখা দেয়। আমাদের রক্তের লোহিত কণিকাগুলো একটা সময়ে স্বাভাবিক নিয়মেই ভেঙ্গে গিয়ে বিলিরুবিন তৈরি করে যা পরবর্তীতে লিভারে প্রক্রিয়াজাত হয়ে পিত্তরসের সাথে পিত্তনালীর মাধ্যমে পরিপাকতন্ত্রে প্রবেশ করে। অন্ত্র থেকে বিলিরুবিন পায়খানার মাধ্যমে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। বিলিরুবিনের এই দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় যে কোনো অসঙ্গতি দেখা দিলে রক্তে বিলিরুবিন বেড়ে যায় আর দেখা দেয় জন্ডিস। এই রোগে চামড়া পাণ্ডুর বা ফ্যাকাশে দেখায় বলে একে আগে পাণ্ডুরোগ বলা হত।
| 0.5 | 4,430.614222 |
20231101.bn_8311_2
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8
|
জন্ডিস
|
জন্ডিস হলে চোখ হলুদ হয়। তবে হেপাটাইটিস রোগে জন্ডিসের পাশাপাশি ক্ষুদামন্দা, অরুচি, বমি ভাব, জ্বর জ্বর অনুভূতি কিংবা কাঁপানি দিয়ে জ্বর আসা, মৃদু বা তীব্র পেট ব্যথা ইত্যাদি হতে পারে। এ সব উপসর্গ দেখা দিলে তাই অবশ্যই একজন লিভার বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া উচিত। চিকিৎসক শারীরিক লক্ষণ এবং রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে জন্ডিসের তীব্রতা ও কারণ নির্ণয় করে প্রয়োজনীয় চিকিৎসার নির্দেশনা দিয়ে থাকেন।
| 0.5 | 4,430.614222 |
20231101.bn_8311_3
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8
|
জন্ডিস
|
লিভারের রোগ জন্ডিসের প্রধান কারণ। আমরা যা কিছুই খাই না কেন তা লিভারে প্রক্রিয়াজাত হয়। লিভার নানা কারণে রোগাক্রান্ত হতে পারে। হেপাটাইটিস এ, বি, সি, ডি এবং ই ভাইরাসগুলো লিভারে প্রদাহ সৃষ্টি হয় যাকে বলা হয় ভাইরাল হেপাটাইটিস। আমাদের দেশসহ সারা বিশ্বেই জন্ডিসের প্রধান কারণ এই হেপাটাইটিস ভাইরাসগুলো। তবে উন্নত দেশগুলোতে অতিরিক্ত মধ্যপান জন্ডিসের একটি অন্যতম কারণ।
| 0.5 | 4,430.614222 |
20231101.bn_8311_4
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8
|
জন্ডিস
|
এ ছাড়া অটোইমিউন লিভার ডিজিজ এবং বংশগত কারণসহ আরও কিছু অপেক্ষাকৃত বিরল ধরনের লিভার রোগেও জন্ডিস হতে পারে। ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায়ও অনেক সময় জন্ডিস হয়। তা ছাড়া থ্যালাসিমিয়া ও হিমোগ্লোবিন ই-ডিজিজের মত যে সমস্ত রোগে রক্ত ভেঙ্গে যায় কিংবা পিত্তনালীর পাথর বা টিউমার এবং লিভার বা অন্য কোথাও ক্যান্সার হলেও জন্ডিস হতে পারে। তাই জন্ডিস মানেই লিভারের রোগ এমনটি ভাবা ঠিক নয়।
| 0.5 | 4,430.614222 |
20231101.bn_8311_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8
|
জন্ডিস
|
রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে গেলে জন্ডিস দেখা দেয়। এই ঘটনার প্রেক্ষিতে যেসব কারণ জানা গেছে তা জেনে নিই।
| 1 | 4,430.614222 |
20231101.bn_8311_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8
|
জন্ডিস
|
১. লিভার প্রদাহ: লিভার প্রদাহে বিলিরুবিনের উৎপাদন বেড়ে যায়। ফলশ্রুতিতে রক্তে বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে গিয়ে জন্ডিস সৃষ্টি হয়।
| 0.5 | 4,430.614222 |
20231101.bn_8311_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8
|
জন্ডিস
|
৩. পিত্তনালীর ব্লকঃ পিত্তনালীতে ব্লক হলে লিভার বিলিরুবিন সরাতে ব্যর্থ হয়। বেড়ে যায় জন্ডিসের সম্ভাবনা।
| 0.5 | 4,430.614222 |
20231101.bn_8311_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8
|
জন্ডিস
|
৪. গিলবার্ট’স সিনড্রোম: এই অবস্থায় এনজাইমের কার্যক্ষমতা কমে যায়। এর ফলে পিত্তের রেচনতন্ত্রে সমস্যা হয় এবং বিলিরুবিনের মাত্রা বেড়ে যায়।
| 0.5 | 4,430.614222 |
20231101.bn_8311_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9C%E0%A6%A8%E0%A7%8D%E0%A6%A1%E0%A6%BF%E0%A6%B8
|
জন্ডিস
|
৫. ডুবিন-জনসন সিনড্রোম: এই বংশগত রোগে লিভার থেকে বিলিরুবিন শোষণ হতে বাঁধা দেয়। ফলশ্রুতিতে জন্ডিস হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে।
| 0.5 | 4,430.614222 |
20231101.bn_7368_5
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81
|
পরমাণু
|
প্রোটন ধণাত্মক আধান বিশিষ্ট কণিকা যা নিউক্লিয়াসের মধ্যে থাকে। ১৯১১ খ্রিষ্টাব্দে বিজ্ঞানী আর্নেস্ট রাদারফোর্ড প্রোটনের অস্তিত্ব প্রমাণ করেন।একটি পরমাণুতে ইলেকট্রনের সমান সংখ্যক প্রোটন থাকে। প্রোটনের ভর 1.673×10−24g বা 1.673−27kg যা পারমাণবিক ভর স্কেল অনুসারে 1.007276 amu (এখানে amu হল atomic mass unit)। একটি হাইড্রোজেন পরমাণু থেকে একটি ইলেকট্রন সরিয়ে নিলেই প্রোটন পাওয়া যায় তাই একে H+ বলা যেতে পারে। একে সাধারণত p দ্বারা প্রকাশ করা হয়ে থাকে।
| 0.5 | 4,423.8288 |
20231101.bn_7368_6
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81
|
পরমাণু
|
ইলেকট্রন ও প্রোটনের ন্যায় নিউট্রনও একটি মৌলিক কণিকা তবে এটি আধানবিহীন ।আধানবিহীন (neutral) হওয়ায় এর এই নাম দেয়া হয়েছে। নিউট্রন নিউক্লিয়াসের মধ্যে অবস্থান করে। ১৯৩২ সালে জেমস চ্যাডউইক নিউট্রন আবিষ্কার করেন। এর আসল ভর 1.675×10−24g যা পারমাণববিক ভর স্কেল অনুসারে 1.008665 amu। এর ভর ইলেকট্রনের ভরের প্রায় 1837 গুণের সমান। একে সাধারণত n দ্বারা প্রকাশ করা হয়ে থাকে। নিউট্রন পরমাণুর কেন্দ্রে প্রোটনের সাথে যুক্ত থাকে । এই দুই কণিকার সম্মিলিত ভরকে পারমাণবিক ভর বলা হয়ে থাকে ।
| 0.5 | 4,423.8288 |
20231101.bn_7368_7
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81
|
পরমাণু
|
১৮০৩ সালে ইংরেজ পদার্থ ও রসায়ন বিজ্ঞানী জন ডাল্টন পরমাণু সম্পর্কে একটি তত্ত্ব প্রকাশ করেন যা ডাল্টনের পরমাণুবাদ নামে পরিচিত। তার প্রদত্ত পরমাণুবাদে মোট পাঁচটি স্বীকার্য আছে । এই স্বীকার্য পাঁচটি হলো–
| 0.5 | 4,423.8288 |
20231101.bn_7368_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81
|
পরমাণু
|
একই পদার্থের পরমাণুসমূহের আকার, ভর এবং অন্যান্য বৈশিষ্ট্য একই রকম হয়, ভিন্ন ভিন্ন পদার্থের পরমাণুসমূহের আকার, ভর এবং অন্যান্য বৈশিষ্ট্য ভিন্নরকমের হয়।
| 0.5 | 4,423.8288 |
20231101.bn_7368_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81
|
পরমাণু
|
১৮ শতকের মধ্যভাগ পর্যন্ত ডাল্টনের স্বীকার্যসমূহকে বিজ্ঞানীরা মেনে নিয়েছিলেন। কারণ স্বীকার্যসমূহ অস্বীকার করার মতো যথেষ্ট তথ্য তাদের ছিল না। ১৮৯৭ সালে জে জে থমসন ইলেক্ট্রন আবিষ্কার করেন। এর ফলে ডাল্টনের তৃতীয় স্বীকার্যের অংশবিশেষ (পরমাণু বিভাজিত হতে পারে না) ভুল প্রমাণিত হয়।
| 1 | 4,423.8288 |
20231101.bn_7368_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81
|
পরমাণু
|
১৮৯৮ সালে বিজ্ঞানী জে জে থমসন এই মডেল প্রস্তাব করেন। এই মডেল অনুসারে পুডিংয়ের ভিতর কিশমিশ যেমন বিক্ষিপ্তভাবে ছড়িয়ে থাকে পরমাণুতে ঠিক তেমনি নিরবচ্ছিন্নভাবে বন্টিত ধনাত্মক আধানের মধ্যে ইলেক্ট্রন ছড়িয়ে আছে।আরো সহজ ভাবে ব্যাখা করার জন্যে তিনি একটি তরমুজকে বিবেচনায় আনলেন।তিনি বললেন,একটি তরমুজের জলীয় অংশ তথা লাল অংশটি হলো ধণাত্মক চার্জাবাহী এবং তরমুজের বীচিগুলো ঋণাত্মক চার্জবাহী কণিকা।
| 0.5 | 4,423.8288 |
20231101.bn_7368_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81
|
পরমাণু
|
আরো সহজ করার লক্ষ্যে তিনি একটি তরমুজকে বিবেচনায় আনলেন।একটি তরমুজের জলীয় অংশ তথা লাল অংশটিকে তিনি ধণাত্মক চার্জাবাহী এবং তরমুজের বীচি গুলোকে ঋণাত্মক চার্জবাহী বললেন।এটিই ছিল প্রথম উপস্থাপিত পরমানু "মডেল"
| 0.5 | 4,423.8288 |
20231101.bn_7368_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81
|
পরমাণু
|
১৯০৯ সালে বিজ্ঞানী আর্নেস্ট রাদারফোর্ড ও তার দুই সহকর্মী থমসন পরমানু মডেল প্রমাণের লক্ষ্যে আলফা কণিকা বিক্ষেপণ পরীক্ষা সম্পাদন করেন। পরীক্ষালব্দ্ধ ফলাফল থেকে ১৯১১ সালে তিনি এই সিদ্ধান্তে উপনীত হন যে,
| 0.5 | 4,423.8288 |
20231101.bn_7368_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%AA%E0%A6%B0%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A3%E0%A7%81
|
পরমাণু
|
পরমাণুর একটি কেন্দ্র আছে। এই কেন্দ্রের নাম নিউক্লিয়াস। নিউক্লিয়াসের ভেতরে ধনাত্মক চার্জবাহী কণিকা ও নিরপেক্ষ কণিকা এবং নিউক্লিয়াসের বাইরে ইলেকট্রন অবস্থান করে। যেহেতু আপেক্ষিকভাবে ইলেকট্রনের ভর শূন্য ধরা হয় কাজেই নিউক্লিয়াসের ভেতরে অবস্থিত প্রোটন এবং নিউট্রনের ভরই পরমাণুর ভর হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
| 0.5 | 4,423.8288 |
20231101.bn_116885_8
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%97%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA
|
ছোটগল্প
|
অতিপ্রাকৃত : এ ধরনের গল্পে অতিপ্রাকৃত-ভাব বা রহস্য-আচ্ছন্নতা লক্ষ করা যায়। উদাহরণঃ রবীন্দ্রনাথের নিশীথে, ক্ষুধিতপাষাণ, শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের মর্কট।
| 0.5 | 4,418.87024 |
20231101.bn_116885_9
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%97%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA
|
ছোটগল্প
|
হাস্যরসাত্মক : হাস্যরস ও নিখাঁদ বিনোদনদানই এই গল্পগুলোতে প্রাধান্য পায়। যেমনঃ রবীন্দ্রনাথের অধ্যাপক, রাজশেখর বসুর খোকার কাণ্ড, বিভূতিভূষণ মুখোপাধ্যায়ের কায়ার কল্প, নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের অন্যমনস্ক চোর।
| 0.5 | 4,418.87024 |
20231101.bn_116885_10
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%97%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA
|
ছোটগল্প
|
উদ্ভট : এই গল্পগুলোতে অসম্ভব বা অবাস্তব কাহিনী বর্ণিত হয়। উদাহরণ: বিভূতিভূষণ মুখোপাধ্যায়ের নারায়ণী সেনা, কেদার বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভগবতীর পলায়ন ইত্যাদি।
| 0.5 | 4,418.87024 |
20231101.bn_116885_11
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%97%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA
|
ছোটগল্প
|
সাংকেতিক বা প্রতীকী : গল্পের পাত্রপাত্রী বা পরিবেশকে না বুঝিয়ে সাংকেতিকভাবে সম্পূর্ণ ভিন্ন স্থান বা চরিত্রকে বোঝানো হয় বা বার্তা প্রদান করা হয় এ ধরনের গল্পে। এরকম গল্প হচ্ছে: জর্জ অরওয়েলের Animal Farm, রবীন্দ্রনাথের তাসের দেশ, গুপ্তধন ইত্যাদি।
| 0.5 | 4,418.87024 |
20231101.bn_116885_12
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%97%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA
|
ছোটগল্প
|
ঐতিহাসিক : এই গল্পগুলোতে কোনও একটি বিশেষ ঐতিহাসিক কালে সংঘটিত ঘটনা বর্ণিত হয়। যেমনঃ শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়ের চুয়াচন্দন।
| 1 | 4,418.87024 |
20231101.bn_116885_13
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%97%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA
|
ছোটগল্প
|
বৈজ্ঞানিক : বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি ও তত্ত্বের সাহায্য নিয়ে এ ধরনের গল্প রচিত হয়। উদাহরণস্বরূপঃ এইচ জি ওয়েলসের The Stolen Bacillus; প্রেমেন্দ্র মিত্রের অবিশ্বাস্য, হিমালয়ের চূড়ায়; সত্যজিৎ রায়ের শঙ্কু ও ফ্র্যাংকেনস্ট্যাইন, মরুরহস্য; মুহম্মদ জাফর ইকবালের বেজি, আমড়া ও ক্রাব নেবুলা, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বিশ্বমামা ও অহি-নকুল, নীল মানুষের কাহিনি ইত্যাদি।
| 0.5 | 4,418.87024 |
20231101.bn_116885_14
|
https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%9B%E0%A7%8B%E0%A6%9F%E0%A6%97%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%AA
|
ছোটগল্প
|
গার্হস্থ্য : এই গল্পগুলোতে পারিবারিক ও গৃহজীবন প্রাধান্য পেয়ে থাকে। এ ধরনের গল্পের ভেতর রয়েছেঃ রবীন্দ্রনাথের ব্যবধান, বনফুলের তিলোত্তমা ইত্যাদি।
| 0.5 | 4,418.87024 |
Subsets and Splits
No community queries yet
The top public SQL queries from the community will appear here once available.